বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে যথাযথ মর্যাদায় পাবনায় উদযাপিত হয়েছে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ। এ উপলক্ষে সোমবার সকাল ৯টায় পাবনা জেলা প্রশাসন, জেলা পরিষদ,পুলিশ প্রশাসন, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, পাবনা জেলা আওয়ামী লীগ, পাবনা পৌরসভা, সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা মেডিকেল কলেজ, সরকারি শহীদ বুলবুল কলেজ, গণপূর্ত, সড়ক ও জনপথ বিভাগ, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী, সরকারি মহিলা কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং শ্রেণি-পেশার মানুষ পাবনা জেলা পরিষদ চত্ত্বরে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুর্ষ্পর্ঘ অর্পন করেন।
৭ মার্চ
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় যথাযথ মর্যাদায় পালন করেছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ দেশকে এগিয়ে নিতে এখনো জনগণকে অনুপ্রাণিত করছে।তিনি বলেন, ‘দেশকে এগিয়ে নিতে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ এখনো আমাদের অনুপ্রেরণা জোগাচ্ছে।’
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এমপি বলেছেন, বিচারক, জিপি, পিপি, আইনজীবী, আদালতের কর্মচারীসহ বিচার প্রতিষ্ঠানে দায়িত্বপালনরত সকলকে নিয়েই কিন্তু বিচার বিভাগ।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ সোমবার (৭ মার্চ) সকাল সাড়ে ৯টায় প্রধানমন্ত্রী গণভবনে ১০ টাকা মূল্যমানের এই স্মারক ডাকটিকিট, ১০ টাকা মূল্যমানের উদ্বোধনী খাম ও ৫ টাকা মূল্যমানের ডেটা কার্ড উন্মোচন করেন।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চের চেতনায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি এখনো দেশে যে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে, তার বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবাইকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবাইকে বঙ্গবন্ধুর মহান আদর্শ অনুসরণ করে তার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে ব্রতী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের বিশ্বস্বীকৃতি আজ বাঙালি জাতির জন্য এক বিরল সম্মান ও গৌরবের স্মারক।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে সোমবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ এখন আন্তর্জাতিক সম্পদ। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর এই ভাষণকে বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।