বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস আরও কিছুটা কমিয়ে আনল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
আইএমএফ
ঋণের জন্য বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) যে ১০টি শর্ত দিয়েছে তার মধ্যে ৯টিই পূরণ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। এতে ঋণের বাকি অর্থ ছাড়ে আর কোনো বাধা নেই বলেও জানিয়েছেন তিনি।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নিট রিজার্ভের শর্ত শিথিল করা সত্ত্বেও ২০২৩ সালের শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) মঙ্গলবার তাদের ডিসেম্বরের বোর্ড সভায় চার দশমিক সাত বিলিয়ন ডলারের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের অনুমোদন দিয়েছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলারের ঋণ প্যাকেজের বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ, রাজস্ব সংগ্রহ, জ্বালানির স্বয়ংক্রিয় মূল্য সমন্বয়সহ বেশ কয়েকটি লক্ষ্য শিথিল করেছে।
সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বলেছে, বাংলাদেশের অর্থনীতি সঠিক পথে রয়েছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) একটি সফরকারী দল বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে।
বাংলাদেশ সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চার সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাথে বৈঠক করেছে।
খেলাপি ঋণ কমানোসহ ৬টি সংস্কার কর্মসূচি পর্যালোচনায় অর্থ সচিব মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদারের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহিবল (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত বাস্তবায়নে অনেক দূর এগিয়েছে বাংলাদেশ। আইএমএফের কাছ থেকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ পেতে তাদের বেঁধে দেওয়া শর্ত মোতাবেক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভের লক্ষ্য পূরণ হয়নি ঠিক।