আল্লাহতায়ালা জিন ও মানবজাতির জন্য তার কর্মের প্রতিদানস্বরূপ মৃত্যুর পর দুটি স্থান সৃষ্টি করে রেখেছেন। ১. নেককার বান্দা-বান্দিদের জন্য জান্নাত। ২. আল্লাহর নাফরমানদের জন্য জাহান্নাম।
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে যা জানালেন প্রতিমন্ত্রী
- * * * *
- নোয়াখালীতে হিট স্ট্রোকে এসএসসির ফলপ্রত্যাশীর মৃত্যু
- * * * *
- নোয়াখালীতে বৃষ্টির প্রার্থনায় ইসতিসকার নামাজ আদায়
- * * * *
- রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ২০ কর্মকর্তাকে বদলি
- * * * *
- তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার সম্মুখীন দেশের এক কোটি ১৯ লাখ মানুষ
- * * * *
জাহান্নাম
মুমিনের আসল সফলতা হলো- জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়া। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘জীবমাত্রই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে। কেবলমাত্র কেয়ামতের দিনই তোমাদেরকে তোমাদের কর্মফল পূর্ণমাত্রায় দেওয়া হবে।
জাহান্নাম থেকে রক্ষা পাওয়া এবং জান্নাতে প্রবেশ করা মুমিনের সবচেয়ে বড় সাফল্য। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘জীবমাত্রই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে।
জাহান্নাম হলো পরলোকের এমন একটি বিশাল জায়গায়, যেখানে বিভিন্ন শাস্তির জন্য ভিন্ন ভিন্ন এলাকা নির্ধারিত আছে। সেগুলোকে প্রধানত সাত ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, এক সফরে রাসুল (সা.) আমাদের পেছনে রয়ে গিয়েছিলেন। আমরা আসরের নামাজ শুরু করতে দেরি করে ফেলেছিলাম ...
মৃত্যুর পর মানুষ ফের জীবিত হবে পরকালে। পরকালে হাশরের মাঠে মানুষের চূড়ান্ত বিচার হবে। বিচারের ফলাফল অনুসারে সবাইকে দুই অংশে ভাগ করা হবে। এক অংশ হবে জান্নাতি। অন্য অংশ জাহান্নামি।
একজন ঈমানদারের জন্য জাহান্নাম থেকে রক্ষা পাওয়া এবং জান্নাতে প্রবেশ করা সবচেয়ে বড় সাফল্য। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘জীবমাত্রই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে।
একজন ঈমানদারের জন্য জাহান্নাম থেকে রক্ষা পাওয়া এবং জান্নাতে প্রবেশ করা সবচেয়ে বড় সাফল্য।
ইতেকাফ পবিত্র রমজানের বিশেষ ইবাদত। মাহে রমজানের শেষ দশকে ইতেকাফ করা সুন্নত। দুনিয়াদারির ঝামেলা থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত হয়ে একাগ্রচিত্তে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হওয়া এবং বিনয় ও নম্রতায় নিজেকে আল্লাহর দরবারে সমর্পণ করা, বিশেষ করে লাইলাতুল কদরে ইবাদত করার সুযোগ লাভ করাই ইতেকাফের অন্যতম উদ্দেশ্য।
জাহান্নাম শব্দটি আরবি। এর অর্থ শাস্তির জায়গা। আল্লাহ তায়ালা মানুষকে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন পরীক্ষা নেয়ার জন্য, পরীক্ষা শেষে ফলাফল দেবেন হাশরের মাঠে।