সুস্থ থাকতে ও শারীরে ভেতরের সব ধরনের কাজ সঠিকভাবে পরিচালনা করতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান হলো প্রোটিন।
প্রোটিন
সুস্থভাবে বাঁচার জন্য দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় প্রোটিন, অর্থাৎ আমিষ জাতীয় খাবার থাকাটা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বাংলাদেশের মতো নিম্ন আয়ের একটা দেশের সব মানুষ প্রতিদিন প্রোটিনের বন্দোবস্ত করতে পারে না।
বয়স বাড়লে শরীরে বাসা বাঁধে কোলেস্টেরলের মতো অসুখ। মানুষের দেহে মূলত দু’ধরনের কোলেস্টেরল পাওয়া যায়। ‘হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন’ বা ‘এইচডিএল’ এবং ‘লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন’ বা ‘এলডিএল’।
কিছুক্ষণ আগে কি করেছেন বা কি কথা বলেছেন, একটু পর তা ভুলে গেছেন। কিংবা গতকাল কী খেলেন তা আজই ভুলে গেলন! বেশ তবে খাবার খেয়েই বাড়িয়ে নিন স্মরণ করার শক্তি। স্মৃতিশক্তি বাড়াতে নানান রকম কৌশল ও চর্চার কথা বলা হয়।
রুচি বাড়াতে অনেক কার্যকরী হচ্ছে খেজুর। শিশুদের খাবারে অরুচি থাকলে তাদের নিয়মিত খেজুর খাওয়াতে পারেন। পানিতে ভিজিয়ে প্রতিদিন সকালে খেজুর খেলে হজম ব্যবস্থার দ্রুত উন্নত হয়।
প্রোটিন আমাদের দেহের ক্ষতিগ্রস্থ অংশ পুনরুদ্ধারে কাজ করে। এটি মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাসের জন্যও দারুণ উপকারী, যা আমাদের মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করতে কাজ করে।
মাংসপেশী মজবুত ও দৈহিক বৃদ্ধির জন্য প্রোটিন খুবই জরুরি। কিন্তু অতিরিক্ত প্রোটিন গ্রহণ কারো কারো জন্য নিতান্তই ক্ষতিকর।