সভা-সমাবেশ

জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ১৮ ডিসেম্বর থেকে নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রকার রাজনৈতিক কর্মসূচির অনুমতি দেয়া হবে না বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশকে কোনোভাবেই কোনো সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ না করার বিষয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় কঠোরভাবে অনুসরণের জন্য আইনজীবীদের নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

রাজধানীর ভেতরে কর্মদিবসে রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ চেয়ে সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। নোটিশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), বিএনপি ও আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।

মসজিদ কিংবা অন্যান্য উপাসনালয়ে নামাজ ও প্রার্থনার আগে ও পরে যেকোনো ধরনের সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

আগে অনুমতি না নিলে ঢাকায় কোন প্রকার সভা-সমাবেশ করা যাবে না বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

প্রাণহাতী করোনাভাইরাস ঠেকাতে ঢাকাসহ সারা দেশে ওয়াজ, মাহফিল, তীর্থযাত্রাসহ সব ধরনের ধর্মীয়, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সভা-সমাবেশ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার।

গণ-জমায়েত হয় এমন সব ধরণের সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ছাত্র-শিক্ষক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র (টিএসসিসি)। করোনাভাইরাসের  সংক্রমণ প্রতিরোধে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কতৃপক্ষ। 

অত্যাবশ্যকীয় না হলে সভা-সমাবেশ আয়োজন না করার পরামর্শ দিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)।