লাইফস্টাইল

তরমুজ দেখতেও যেমন আকর্ষণীয় এটি খেতেও তেমনই সুস্বাদু। গ্রীষ্মকালীন বিভিন্ন ফলের মধ্যে তরমুজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।

গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে পান করতে পারেন শসা-লেবুর পানীয় বা ‘কিউকামবার লেমন ড্রিংকস।’ শুধু শরীর ঠান্ডা নয়, বরং এই পানীয় পান করলে ত্বকও ভালো থাকবে।

আচার হল ব্রাইনে অ্যানেরোবিক গাঁজন বা ভিনেগারে নিমজ্জিত করে খাদ্যের স্থায়িত্বকাল সংরক্ষণ বা বাড়ানোর প্রক্রিয়া। আচার পদ্ধতি সাধারণত খাবারের বয়ন ও গন্ধকে প্রভাবিত করে। ফলস্বরূপ খাদ্যকে আচার বলা হয়, বা অস্পষ্টতা রোধ করার জন্য আচার দিয়ে সূচনা করা হয়।

অনেকেই মনে করেন বেশি ঘুমানোর কারণে মেদ বাড়ে। বিশেষ করে দুপুরের ঘুম মানুষকে মোটা করে দেয় বলেই মনে করেন অনেকে। অনেকে আবার বলেন, বিষয়টি ঠিক উলটো। শরীরে মেদ জমলে বেশি ঘুম পায়। কিন্তু এই কথাটি কতটুকু সঠিক? কী বলছে গবেষণা?

তীব্র তাপপ্রবাহে পুরছে সারাদেশ। তীব্র গরমের তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকতে গেলে গ্রীষ্মকালীন খাবারই ভরসা। প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়ার পাশাপাশি মৌসুমি ফল ও সবজি গরমের হাত থেকে শরীরকে বাঁচাতে পারে। এ ক্ষেত্রে লাউ হতে পারে একটি আদর্শ সবজি।

গরমে শরীর সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বারবার পরামর্শ দিচ্ছেন ফলজাতীয় খাবার খেতে। এগুলো একদিকে যেমন শরীর হাইড্রেট করে, তেমনই অন্যদিকে পুষ্টি জোগায়। 

চিকেনের বাহারি পদ খেতে কমবেশি সবাই পছন্দ করেন। তবে চিকেনের যে পদ প্রায় প্রতিদিনই ঘরে রান্না করা হয়, তা হলো মুরগির মাংসের ঝোল বা ভুনা।

চলছে বৈশাখ মাস। এ সময় ঝড় বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত অনেক বেড়ে যায়। আর বজ্রপাতের কারণে প্রাণহানিসহ জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। বৈশাখের তীব্র গরমে স্বস্তির বৃষ্টি বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বজ্রপাতে মৃত্যু বেড়েই চলেছে।

গরমে অতীষ্ট এখন জনজীবন। এ সময় শরীরের উপর বিরাট ধকল যাচ্ছে কমবেশি সবারই। তীব্র গরমে রোদে বাইরের আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারে না শরীর।

টানা তাপপ্রবাহে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকির বিষয়ে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা। যদিও হিট স্ট্রোক সব বয়সের মধ্যে খুবই সাধারণ, তবে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে শিশুরা। 

তীব্র দাবদাহে বিপর্যস্ত জনজীবন। এই গরমের তীব্রতা থেকে রেহাই পেতে দিনে দুই বেলা গোসল করতে হচ্ছে। শরীরকে ঠাণ্ডা রাখার জন্য অনেকেই ঘাড়ে-মাথায় পানির ছিটা দিচ্ছেন। 

প্রচন্ড গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত। এই গরমে খাবারের প্রতি মানুষের অনিহা দেখা দিতে পারে। তাই খাবারে পরিবর্তন দেখা যায়।

পটোলের নাম শুনলে অনেকেই নাক সিঁটকায়। আবার অনেকেই আছেন, যারা ভাজা হোক বা ভর্তা, পটোল খেতে ভালোবাসেন। 

বোম্বাই মরিচের আচার আগে আমরা কখনো খাইনি। মনে করেছিলাম এই আচার অনেক ঝাল হবে। কিন্তু খাওয়ার পর তেমন ঝাল লাগেনি। কারণ তেঁতুল আর চিনি বোম্বাই মরিচের ঝালকে ব্যালেন্স করে ফেলেছে।

প্রচণ্ড এই গরমে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। ফলে এ সময় খাদ্যতালিকায় বেশ কিছু ফল রাখা উচিত, যাতে গরমেও শরীর ঠান্ডা থাকে। 

এই গরমে যে কোনো ঠান্ডা পানীয় মুহূর্তেই স্বস্তি দিতে পারে। তবে বাজারচলতি বিভিন্ন পানীয় শরীরের জন্য ভালো নাও হতে পারে।