বাংলাদেশ-ভারত দু’দেশের মধ্যে সোহার্দ্য বৃদ্ধিতে বিজিবি-বিএসএফ উচ্চ পর্যায়ে নীতিগত ৭ সিদ্ধান্ত

বাংলাদেশ-ভারত দু’দেশের মধ্যে সোহার্দ্য বৃদ্ধিতে বিজিবি-বিএসএফ উচ্চ পর্যায়ে নীতিগত ৭ সিদ্ধান্ত

বাংলাদেশ-ভারত দু’দেশের মধ্যে সোহার্দ্য বৃদ্ধিতে বিজিবি-বিএসএফ উচ্চ পর্যায়ে নীতিগত ৭ সিদ্ধান্ত

 সীমান্তে আর মানুষ হত্যা করা হবে না। বিজিবি-বিএসএফ সীমান্ত সম্মেলনে হত্যা শুণ্যের কোটায় আনা, মাদক চোরাচালান রোধসহ বাংলাদেশ ভারতের মধ্যে সোহার্দ্য সম্প্রীতি আরো বৃদ্ধির ব্যাপারে নীতিগত ৭টি সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়েছে। কঠোর হস্তে বন্ধ করা হবে মাদক পাচার, অবৈধ অনুপ্রবেশ, অস্ত্র, জাল নোট চোরাচালান। এসব নিয়ে সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়েছে।

গত ২ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলা রিজিয়ন কমান্ডার ও ফ্রন্টিয়ার আইজি পর্যায়ের এই সীমান্ত সম্মেলনে অপরাধ দমনের ব্যাপারে কার্যকরি পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এছাড়া সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে বন্ধ থাকা উন্নয়নমুলক কর্মকান্ড জয়েন্ট ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে সমাপ্ত করার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়েছে।আজ (মঙ্গলবার) দুপুর দেড়টায় যশোরের একটি অভিজাত হোটেলে ৪ দিনের সম্মেলন শেষে প্রেস ব্রিফিং করে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন বিজিবি রংপুরের রিজিয়ন কমান্ডার বিগ্রেডিয়ার জেনালের মোহাম্মদ মোরশেদ আলম, বিজিবি যশোর রিজিয়নের কমান্ডার বিগ্রেডিয়ার জেনারেল শামীম আহমেদ এসজিপি, এসপিপি।ভারতীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন বিএসএফ সাউথ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারের আইজি আয়ুসমানি তিওয়ারি আইপিএস।

সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বিজিবির স্টাফ বৃন্দ , স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, যৌথ নদী কমিশনের নেতৃবৃন্দ। এছাড়া ভারতীয় পক্ষে আরো ছিলেন বিএসএফ নর্থ বেঙ্গল ও গোহাটি ফ্রন্টিয়ারের আইজিগন, নোডাল অফিসার, ভারতের স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ।