আজারবাইজান

আর্মেনিয়ার দুইটি গুরুত্বপূর্ণ সেনা কাঠামো অর্থ্যাৎ দুইটি রকেট লঞ্চপ্যাড ধ্বংস করেছে আজারবাইজান। বুধবার আজারবাইজানের প্রশাসন এই দাবি করার পর অবশ্য আর্মেনিয়াও আর কথা বাড়ায়নি

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে নাগোর্নো-কারাবাখে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের সামরিক বাহিনী হামলা পাল্টা-হামলা অব্যাহত রেখেছে। এতে উভয়পক্ষের সামরিক বাহিনীর বেশ কিছু সদস্য হতাহত হয়েছেন

শনিবার যুদ্ধবিরতি ঘোষণা হয়েছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত তা মানেনি কোনও দেশ। আর্মেনিয়া-আজারবাইজান নিয়ে উদ্বেগে ইইউ।যুদ্ধবিরতি কথার কথা।

প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে নাগরনো-কারাবাখে সংঘর্ষের পর যুদ্ধ বিরতিতে রাজি হয়েছে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া। কাকারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে আজ ১০ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে। রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সার্জেই ল্যাভরভ এ তথ্য জানিয়েছেন।

আজারবাইজানের সেনাবাহিনীর হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন নাগার্নো-কারাবাখের আর্মেনীয় বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা আরাইক হারুতুনিয়ান

যুদ্ধবিরতির আহ্বান উপেক্ষা করে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান। বাড়ছে হতাহতের সংখ্যা। 

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান বলেছেন, কারাবাখ অঞ্চল থেকে আর্মেনিয়ার সেনা প্রত্যাহার করা হলেই কেবলমাত্র দেশটির সঙ্গে যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।

আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ বলেছেন, নগরনো-কারাবাখ পার্বত্য অঞ্চল থেকে আর্মেনিয়া সেনা প্রত্যাহার করে নিলে তিনি ওই অঞ্চলে তার দেশের সামরিক অভিযান বন্ধ রাখবেন