ঈদুল আজহার বাকি আর মাত্র দুই দিন। আগামী তিন দিন বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। সেই হিসেবে, ঈদের দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়া
দেশের সাত অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়োহাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।রোববার (২৫ জুন) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।
দেশের ১৯ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
দেশের ১০টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে।
কয়েকদিন সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও ফের বাড়তে শুরু করেছে গরম। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় ঢাকাসহ তিন বিভাগে গরম আরও বাড়বে।
ইউরোপে চরম আবহাওয়ার কারণে ১৯৮০ সালের পর থেকে প্রায় ১ লাক ৯৫ হাজার লোক মারা গেছে এবং ৫৬০ বিলিয়ন ইউরোরও বেশি অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে। ইউরোপীয় পরিবেশ সংস্থা (ইইএ) বুধবার এ কথা জানায়।
গরম এখন সব দেশেরই সঙ্কট। গ্রীষ্মের তাপদাহে সকলেই ব্যতিব্যস্ত। মধ্যপ্রাচ্যও গরমের তীব্রতার জন্য খ্যাত। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরাক। ওই দেশেও গরমের ঝাপটায় অস্থির মানুষ। ইরাকে তাপমাত্রা কখনও কখনো ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসও ছাড়িয়ে যায়! এই অবস্থায় কিভাবে বাঁচেন এ দেশের মানুষ? কী করে চালিয়ে যান দৈনন্দিন কাজকর্ম, চাকরি বা ব্যবসা-বাণিজ্য?
-
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাস ৫ থেকে ৮ জুন পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। পরের দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটির দিন।
-
প্রচণ্ড গরম আরও পাঁচ থেকে ছয় দিন অব্যাহত থাকতে পারে।
ঘর থেকে বের হলেই মাথা চক্কর দিয়ে উঠে, মাথার উপর কড়া রোদ। জুনের এই অসহনীয় রোদের সাথে লোডশেডিং যোগ হয়ে বিপর্যস্ত অবস্থা মানুষের। মুহূর্তেই ঘামে ভিজে যাচ্ছে পরনের কাপড়। কড়া এই রোদে কিছুক্ষণ হাঁটলে এবং পানি পান করতে না পারলে যেকোনো সময় বিপদ ঘটে যেতে পারে,
উত্তপ্ত আবহাওয়া ও চলমান লোডশেডিংয়ের কারণে ঢাকার নগরজীবন বিপর্যস্ত হয়ে উঠেছে। রাজধানীতে এলাকাভেদে গড়ে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা ধরে লোডশেডিং হচ্ছে।