আল্লাহ সবকিছুর নিয়ন্তা। আল্লাহর হুকুম ছাড়া কিছুই ঘটে না। আল্লাহ মানুষকে যেমন সুদিন দেন তেমন দুর্দিনও আসে আল্লাহর পক্ষ থেকে। সুদিনে যেমন ক্ষমতার অপব্যবহার না করে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতে হবে, তেমন দুর্দিনে ধৈর্য ধরতে হবে।
আল্লাহর
রিজিক মহান আল্লাহর অন্যতম নেয়ামত। গুনাহের কারণে আল্লাহ তাআলা বান্দার রিজিক কমিয়ে দেন। রিজিকে বরকত আসার জন্য মুমিনের তাকওয়া অবলম্বন অত্যন্ত জরুরি। তা না হলে রিজিকে সংকীর্ণতা নেমে আসবে।
আল্লাহ তাআলার ভালোবাসা পাওয়া প্রতিটি মুমিনের স্বপ্ন। নিজের সব কিছু বিলিয়ে দেয় মহান রবের সান্নিধ্য লাভের আশায়। কিন্তু আপনি যদি জানেন, যিনি অপনাকে সৃষ্টি করেছেন, যিনি সব ক্ষমতার অধিকারী, পৃথিবীর রাজত্ব একমাত্র যার হাতে, সেই মহান সত্তা আপনাকে অপছন্দ করেন,
শুরু হয়েছে রমজানের শেষ দশক। রাসুলুল্লাহ (সা.) রমজানের শেষ ১০ দিনের বিষয়ে অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করতেন।
রমজান আল্লাহর নৈকট্য ও পুণ্য লাভের সর্বোত্তম সময়। কেননা রমজান মাসে আল্লাহ রহমতের দুয়ার খুলে দেন এবং
ওমরাহ পালন করা ইসলাম ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান। বিশেষ ফজিলতপূর্ণ একটি ইবাদত। শব্দটি আরবি, এর আভিধানিক অর্থ : জিয়ারত করা, গমন করা।
সুস্থতা আল্লাহর তাআলার বড় নেয়ামত। অসুস্থতা তার পক্ষ থেকে পরীক্ষা। এই দুইটি মানবজীবনের অনুষঙ্গ। মহান আল্লাহ তার প্রিয় নবীদেরও কখনো কখনো রোগ-ব্যাধি দিয়েছেন।
মুমিন জীবনের প্রধানতম লক্ষ্য হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি বা তাঁর ভালোবাসা অর্জন। প্রকৃত মুমিনের সব কর্মপ্রচেষ্টা এর ওপর নির্ভর থাকে।
আল্লাহু আকবার সত্যের এমন অনিন্দ্য ধ্বনি, যা মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনোৎসর্গকারী সাহাবিরা সর্বত্র উচ্চারণ করেছেন।
নবী-রাসূলরা হলেন পৃথিবীতে আল্লাহ তায়ালার প্রতিনিধি। উম্মতকে সৎপথে পরিচালিত করা ও পাপাচার থেকে মুক্ত থাকার আহ্বান করাই তাদের কাজ। নবীদের সর্ববিষয়ে দিকনির্দেশনা দেন স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা।