নতুন বছরে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের মুখে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ৷ এরইমধ্যে বিধি ভেঙে বর্ষবরণে মেতে উঠেছে বাঙালি৷ অথচ কোভিড সংক্রমণ দৈনিক ৩৫ হাজার ছুঁতে পারে বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের৷
করোনা
নতুন বছরের শুরুতেই রীতিমতো ভয় ধরানো শুরু করল ওমিক্রন সম্ভবত করোনার নতুন এই স্ট্রেনের দাপটেই নতুন বছরের প্রথমদিন একলাফে অনেকটা বেড়ে গেল করোনায় দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা। গত সপ্তাহের শেষদিকে দেশের করোনা আক্রান্তের সংখ্যাটা ঘোরাফেরা করছিল ৭ হাজারের আশেপাশে
বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ৪ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। একই সময়ে নতুন করে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা নেমে এসেছে প্রায় সোয়া ৪ লাখে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন,এখনই ১২ বছরের কম বয়সীদের টিকা দেয়া হবে না ।তিনি বলেন, পর্যায়ক্রমে সারাদেশে এ কার্যক্রম শুরু করা হবে।
চীনের সিনোফার্মের আরও ৫০ লাখ ডোজ টিকার চালান দেশে পৌঁছেছে। বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত দুইটায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এ টিকার চালান এসে পৌঁছায়।
করোনা ভাইরাসের টিকা নিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
জুলাইয়ের গোড়া থেকে আশার আলো দেখাচ্ছিল রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি। নিম্নমুখী হয়েছিল সংক্রমণের গ্রাফ। সোমবার একধাক্কায় অনেকটা কমল দৈনিক করোনা সংক্রমণ।
করোনা সংক্রমণে মৃত ব্যক্তির ক্লিনিক্যাল অটোপসির রিপোর্ট প্রকাশ্যে এলো। যা পশ্চিমবঙ্গ তো বটেই, ভারতের মধ্যেও প্রথমবার বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের।
দেশে এ পর্যন্ত ১৫ লক্ষাধিক মানুষ করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেছেন। টিকার এই ডোজ গ্রহণকারীর সংখ্যা ১৫ লাখ ৭ হাজার ২৮৭। এরমধ্যে পুরুষ ১০ লাখ ৮ হাজার ৯৬০ এবং নারী ৪ লাখ ৯৮ হাজার ৩২৭ জন।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী কয়েস।