কুড়িগ্রামে হিমাঙ্কের পারদ নেমেছে ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। যা চলতি শীত মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। ফলে মাঘের শীতে বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে গোটা কুড়িগ্রামের সাধারণ মানুষ। আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে জেলার ওপর দিয়ে বইছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। ঘন কুয়াশা, হিমেল হাওয়া ও শীতের দাপটে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়ে পড়েছে।
কুড়িগ্রাম
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে রবিবার সন্ধ্যায় ৩ জন মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ফুলবাড়ী থানা পুলিশ।
কুড়িগ্রামে দুই দিন পর রবিবার ফের জেলাজুড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে।আজ রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র জানান, রবিবার সকাল ৯টায় ৯ দশমিক ৮ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
কুড়িগ্রামে গত দুদিন ধরে কিছুটা তাপমাত্রা বাড়লেও প্রচন্ড শীতে ঠান্ডার প্রকোপ কমেনি। হাড় কাঁপানো শীতে নাজেহাল জেলাবাসী।শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকালে স্থানীয় আবহাওয়া অফিস জানায়, জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে যা গত দুই দিনের চেয়ে আরও ২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়েছে।
প্রচন্ড শীতে কাঁপছে কুড়িগ্রামের জনপদ। ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এ জেলার জনজীবন। শীতে দুর্ভোগে পড়েছে খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষ। দিন ও রাতের তাপমাত্রার কাছাকাছি হওয়ায় দিনভর ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে।
কুড়িগ্রামে আজ বৃহস্পতিবার সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেন জেলার রাজারহাট কৃষি আবহওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার। এর ফলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাঈদুল আরীফ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণার নির্দেশ প্রদান করেন।
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে অজ্ঞাত এক গাড়ির ধাক্কায় তাইবুল ইসলাম (২৫) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এসময় গুরুতর আহত হয়েছে আরও একজন।
কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা ও কনকনে শীতে জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। আর এ ঠান্ডায় বিশেষ করে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষজন পড়েছে চরম বিপাকে। গত ৬ দিন ধরে দিনভর সূর্যের মুখ দেখা যায় না। ফলে ঠান্ডায় কাহিল হয়ে পড়েছে এ জেলার মানুষজন।
কনকনে শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে কুড়িগ্রামের মানুষ। টানা পাঁচদিন ধরে এই জেলায় সূর্যের দেখা মিলছে না। রাত ও দিনের তাপমাত্রা কাছাকাছি হওয়ায় তীব্র ঠান্ডায় দূর্ভোগে পড়েছে খেটেখাওয়া শ্রমজীবি মানুষসহ নদী পাড়ের বাসিন্দারা।
কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা কম থাকলেও হাড় কাঁপানো কনকনে ঠান্ডায় শ্রমজীবী ও নিম্নআয়ের মানুষজন পড়েছেন বিপাকে। রাতে বৃষ্টির ফোঁটার মতো কুয়াশা পড়ছে। সকাল ১০টা পর্যন্ত সূর্যের মুখ দেখা যায় না। ফলে ঠান্ডায় কাবু হয়ে পড়েছে এ জেলার মানুষজন।