পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, জাতীয় জলবায়ু অভিযোজন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আগামী ২৭ বছরে বাংলাদেশের ২শ’৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রয়োজন হবে।
জলবায়ু
তিন বছরের চরম খরা সম্ভবত ১২০০ খ্রিস্টপূর্বে শক্তিশালী হিট্টাইট সাম্রাজ্যের পতন ঘটিয়েছে উল্লেখ করে পতনশীল সভ্যতার এই দুর্দশাকে আধুনিক বিশ্বের জলবায়ু সঙ্কটের সাথে যুক্ত করেছেন গবেষকরা।
ইউরোপের সংস্কৃতি মন্ত্রীরা আরো টেকসই ও জলবায়ু-বান্ধব ভবন এবং নগর ভূচিত্র তৈরির লক্ষে একটি জোট গঠন করেছেন।
সোমবার সুইজারল্যান্ড এ কথা জানিয়েছে।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি কপ-২৮ সম্মেলনে বাংলাদেশ থেকে যাতে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা যায় সে লক্ষ্যে যথাযথ পদক্ষেপের পাশাপাশি প্রচার প্রচারণা চালানোর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করেছে।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, শুধু বৈদেশিক সহায়তায় নয়, বাংলাদেশ নিজস্ব অর্থায়নেও জলবায়ু ঝুঁকি হ্রাসে কাজ করছে।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লেখা ‘গ্লাসগো জলবায়ু চুক্তি অনুসরণ করার এখনই সময়’ শিরোনাম একটি নিবন্ধ রোববার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া, আর্লিংটন কাউন্টিতে অবস্থিত একটি আমেরিকান, জার্মান-মালিকানাধীন রাজনৈতিক সাংবাদিকতা পত্রিকা কোম্পানি ‘পলিটিকোতে’ প্রকাশিত হয়েছিল।
জাতিসংঘ জলবায়ু সম্মেলন ‘কপ-টুয়েন্টি সেভেন’কে ঘিরে সোমবার মিশরের শার্ম আল শেখে জড়ো হওয়া বিশ্ব নেতৃবৃন্দের সামনে কার্বন নিঃসরণ কমানো ও উন্নয়নশীল দেশগুলোকে আর্থিক সহায়তা দেয়াসহ রয়েছে আরো কিছু চ্যালেঞ্জ।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ক্ষতিকর জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে ‘আরো দ্রুত’ সরে আসতে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানাবেন। মিশরে সোমবারের সিওপি২৭ জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত শীর্ষ সম্মেলনে তিনি এ আহ্বান জানাবেন বলে তার কার্যালয় সূত্রে বলা হয়েছে।
শুধু প্রতিশ্রুতির মধ্যে না থেকে সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলিকে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায় এখনই অর্থায়ন করতে ধনী দেশগুলির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাউডেন আগামী মাসে মিশরে অনুষ্ঠেয় কপ-২৭ জাতিসংঘ জলবায়ু সম্মেলনে যোগ দেবেন। সেখানে তিনি জলবায়ু নিয়ে কাজ করার বিশ্বের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরবেন বলে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন