জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের আন্তর্জাতিক অর্থ সহায়তা পাওয়ার ব্যাপারে আশা ব্যক্ত করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
জলবায়ু
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ুর ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ক্ষয়-ক্ষতি রোধের উপায় খুঁজে বের করতে আন্তর্জাতিক কার্বন বাজার উন্মুক্ত করণের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবেলায় বাংলাদেশ বিশ্বের রোল মডেল। তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সরকার জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র (ইউএস) প্যারিস জলবায়ু চুক্তির আওতায় এবং এমনকি প্যারিস চুক্তির বাইরে গিয়েও প্রতিশ্রুতি পূরণে কপ২৬ ও অন্যান্য বহুপাক্ষিক প্লাটফরমে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে সম্মত হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের ‘ক্লাইমেট রেবল’ (জলবায়ু সংগ্রামী) খেতাব পেলেন পাবনার চলনবিল এলাকায় নৌকা স্কুলের বাংলাদেশী উদ্ভাবক স্থপতি মোহাম্মদ রেজোয়ান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কার্বন নিঃসরণ হ্রাস করে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ও ধরিত্রীকে বাঁচাতে শক্তিশালী বৈশ্বিক জলবায়ু জোটের জরুরি প্রয়োজন
পানি শোধন, বর্জ্য ও বিষাক্ত পানি ব্যবস্থাপনা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও সৌর শক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি, গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণ কমানোসহ জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাথে ডেনমার্ক একযোগে কাজ করবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিনিয়োগের সময় ‘টেকসই ভবিষ্যৎ’ নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে পৃথিবীকে রক্ষায় চার দফা প্রস্তাব পেশ করেছেন।
‘আমরা জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে মুজিববর্ষ উদযাপন করছি। তাঁর জন্ম শতবর্ষে আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশে একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। প্রত্যেকটি মানুষকে যেভাবে পারি, গরিবানাহালে একটি চালা হলেও আমরা করে দেব।’
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুপ প্রভাব মোকাবেলার জন্য বিশ্বব্যাপী জলবায়ু আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ সাহায্য দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন জনপ্রিয় ই-কমার্স সাইট অ্যামাজনের প্রধান নির্বাহী জেফ বেজোস।