তুরস্কে নতুন ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ছয়জনে দাঁড়িয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্ত অঞ্চলে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। এতে আহত হয়েছে দুই শতাধিক।
তুরস্ক
তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তে আবারও শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। সোমবার রাতে অনুভূত হওয়া ৬ দশমিক ৪ মাত্রার ভূমিকম্পে অন্তত তিনজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন ছয় শতাধিক। অনেকে আটকা পড়েছেন। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ভয়াবহ ভূমিকম্পে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের প্রায় দুই সপ্তাহ পর উদ্ধার ও অনুসন্ধান কার্যক্রমের সমাপ্তি টানতে যাচ্ছে তুরস্ক। ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত কয়েকটি প্রদেশে এ কার্যক্রম শেষ করে দেয়া হয়েছে।
তুরস্ক ও সিরিয়ায় ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পের ১২ দিনেরও বেশি সময় পর ধসে পড়া অ্যাপার্টমেন্ট ভবনের নিচ থেকে এক দম্পতি ও তাদের ছেলেকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। তবে তাদের ছেলে হাসপাতালে মারা যায়। শনিবার তুরস্কের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম বিষয়টি জানিয়েছে।
তুরস্ক ও সিরিয়ার ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। এখনো উদ্ধার অভিযান চলছে। ৬ ফেব্রুয়ারির ভূমিকম্পে ৮৪ হাজারের বেশি ভবন বিধ্বস্ত হয়েছে। হিমশীতল আবহাওয়ায় উদ্ধারকাজ বিলম্বিত হচ্ছে।
চলতি মাসের শুরুর দিকে তুরস্কের দক্ষিণ অঞ্চলে ভয়াবহ ভূমিকম্প (৭ দশমিক ৮ মাাত্রার) আঘাত হানে। সেই ভূমিকম্পের উদ্ধার তৎপরতা এখনও চলছে। এখন পর্যন্ত ৪০ হাজার ৬৪২ জন মানুষের মৃত্যুর তথ্য পাওয়া গেছে।
তুরস্কে ভূমিকম্পের ২৯৬ ঘণ্টা পর ধসে পড়া ভবন থেকে শিশুসহ তিনজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার দক্ষিণ তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পের ১২ দিন পার হওয়ার পর তাদের উদ্ধার করা হয়।
তুরস্কে ভূমিকম্পের প্রায় দু’সপ্তাহ পর ঘানার আন্তর্জাতিক ফুটবলার ক্রিশ্চিয়ান আতসুকে তার বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে বলে তার এজেন্ট নিশ্চিত করেছে।
তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ৪৫ হাজার ছাড়িয়েছে। আহত লাখেরও বেশি মানুষ। শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) তুরস্কের সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ডের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ৪৪ হাজার ছুঁইছুঁই। আহত লাখেরও বেশি মানুষ। শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) টিআরটি ওয়ার্ল্ডের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।