চার দিনের মাথায় আবারও পদ্মা সেতুর ১০ নম্বর পিলারে ধাক্কা দিয়েছে একটি ফেরি। শুক্রবার (১৩ আগস্ট) সকাল পৌনে ৭টার দিকে বাংলাবাজার ঘাট থেকে শিমুলিয়া ঘাটে যাওয়ার পথে কাকলি নামের একটি ফেরি ওই পিলারে ধাক্কা দেয়।
ফেরি
স্রোতের তীব্রতা কমে না আসা পর্যন্ত ভারী পরিবহনবাহী ফেরি পদ্মা সেতুর নিচ দিয়ে চলাচল করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
পদ্মা সেতুর ১০ নম্বর পিলারের সঙ্গে রো রো ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীরের ধাক্কার ঘটনায় লৌহজং থানায় জিডি করেছে পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষ। সোমবার (৯ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী (মূল সেতু) দেওয়ান মো. আব্দুল কাদের লৌহজং থানায় জিডি করেছেন।
বৈরী আবহাওয়ার কারণে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
পদ্মা সেতুর ১৭ নম্বর পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথের রো রো ফেরি শাহ জালালের ২০ যাত্রী আহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৩ জুলাই) সকাল পৌনে ১০টার দিকে মাধারীপুরের বাংলাবাজার ঘাট থেকে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে আসার পথে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বিআইডাব্লিউটিসি থেকে বন্ধের নির্দেশনার চললাম থাকার পরেও মাওয়া শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটের ফেরিতে যাত্রীবাহী গাড়ি ও যাত্রী পারাপার কোনভাবেই থামছে না। প্রতিদিনই যাত্রী ও যাত্রীবাহী যানবাহনকে পারপার হচ্ছে এ নৌরুটের ফেরিতে।
কাঁঠালবাড়ি (মাওয়া)-বাংলাবাজার এবং পাঠুরিয়া-দৌলতদিয়া রুটে যাত্রীবাহী পরিবহন এবং যাতী পরিবহন বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। তবে পণ্যবাহী গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স, জরুরি পরিষেবায় নিয়োজিত সরকারি গাড়ি এ নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকবে। শুক্রবার (০৯ জুলাই) বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
চলমান সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে দৌলতদিয়া থেকে পাটুরিয়ায় ফেরিতে পার করা হচ্ছে ঢাকামুখী বাস। তবে বন্ধ রয়েছে লঞ্চ চলাচল
পাবনা প্রতিনিধি: যশোর থেকে মালবোঝাই ট্রাক নিয়ে ঢাকায় যাবার জন্য পাবনার বেড়া উপজেলার কাজিরহাট ফেরিঘাটে বৃহস্পতিবার রাতে পৌঁছান ট্রাক চালক আসিফ হোসেন। শবিবার সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করেও ফেরিতে উঠতে পারেননি এ ট্রাক চালক।
মানুষ নাড়ির টানে বাড়ি ফিরবেই সেটা ঈদের আগে হোক বা ঈদের পরদিন হোক। মানুষের বাড়ি ফেরা যেন এবার শেষ হচ্ছে না।