শেরপুরে বজ্রপাতে খামারির মৃত্যু
বজ্রপাত
খুলনায় বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার সকালে দাকোপ উপজেলার কাকড়াবুনিয়া, কালাবগী ও বটবুনিয়াসহ পৃথক তিনটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
নওগাঁয় পৃথক স্থানে বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১৮ জুন) বিকেলে জেলার পত্নীতলা উপজেলায় ৩ জন এবং পোরশা উপজেলায় ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলায় বজ্রপাতে রনি মিয়া (২৬) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। রনি জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার গোপীনাথপুর (আপলাপাড়া) গ্রামের ধলু মিয়ার ছেলে।
হবিগঞ্জের বাহুবলে বাড়ির পাশে হাওরে কাজ করতে গিয়ে বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে সেলিম মিয়া (৩০) নামে এক যুবকের। শুক্রবার দুপুরে উপজেলার সাতকাপন ইউনিয়নের বক্তারপুর গ্রামের হাওরে এ ঘটনা ঘটে। মৃত সেলিম মিয়া ওই গ্রামের হাজী সুন্দর আলীর পুত্র।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে বজ্রপাতে ইমন নামে ১২ বছরের এক শিশু মারা গেছে। আজ দুপুরে শুক্রবার উপজেলার ভূনবীর চৌমোহনায় একটি রাইস মিলে সে বজ্রপাতে মারা যায়
ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় বাড়ি ফেরার পথে বজ্রপাতে মাদরাসা পড়ুয়া দুই ছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার ঘোঁষগাও ইউনিয়নের পূর্ব জরিপাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলায় নিজ জমিতে কাজ করার সময় বজ্রপাতে আব্দুল গাফ্ফার (৩০) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ি উপজেলায় ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে অপূর্ব মণ্ডল (১১) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
শেরপুরের নকলায় পৃথক স্থানে বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৯ জুন) দুপুরে নকলা উপজেলার নারায়নখোলা ইউনিয়ন ও গণপদ্দী ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।