যশোর প্রতিনিধি: যশোরে কঠোর লকডাউনের আজ ২য় দিন চলছে। গত ২৪ ঘন্টায় জেলায় করোনা ও করোনা উপসর্গ নিয়ে ৭ জন মারা গেছেন এবং ৫২৮ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৩১৪ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে।
লকডাউন
যশোর প্রতিনিধি: বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে শুরু হয়েছে যশোরে লকডাউন। চলবে আগামী ৩০জুন রাত ১২পর্যন্ত। তবে লকডাউনে বিপাকে পড়েছে সাধারন খেটে খাওয়া মানুষ। এদিকে গত ২৪ ঘন্টায় যশোরে করোনা ও করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ৫ জন।
সারা দেশে আবারও হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। বাড়ছে মৃত্যুর হারও। ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলায় কঠোর লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। ঢাকার পার্শ্ববর্তী ৭ জেলায় লকডাউন থাকায় সারা দেশের সাথে ঢাকার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
ঢাকার আশে পাশের সাত জেলায় চলছে লকডাউন । যার ফলে রাজধানীতে কোন বাইরের বাস প্রবেশ না করায় রাজধানীতে দেখা দিছে গণপরিবহনের সংকট। তাই বাসের জন্য দাড়িয়ে থাকতে হচ্ছে অফিসগামী ও কর্মজীবী মানুষদের।
ঢাকার আশেপাশের সাতটি জেলায় বিশেষ লকডাউন শুরু হয়েছে মঙ্গলবার থেকে, ফলে এ সাতটি জেলার ওপর দিয়ে ঢাকায় যানবাহন নিয়ে আসার সুযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।
চলমান সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে দৌলতদিয়া থেকে পাটুরিয়ায় ফেরিতে পার করা হচ্ছে ঢাকামুখী বাস। তবে বন্ধ রয়েছে লঞ্চ চলাচল
করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সরকার ঢাকার চারপাশে সাতটি জেলায় লকডাউন ঘোষণা করেছে। এসব এলাকায় বন্ধ থাকবে সর সরকারি ও বেসরকারি অফিস। তবে খোলা থাকবে গার্মেন্টস কারখানা।
করোনাভাইরাসের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে সাত জেলায় লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। এ
খুলনায় আগামী মঙ্গলবার (২২ জুন) থেকে শুরু হচ্ছে এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউন। লকডাউন চলাকালীন খুলনা রেলস্টেশন থেকে কোনো ট্রেন ছেড়ে যাবে না। পাশাপাশি অন্য জেলা থেকে ট্রেন আসাও বন্ধ থাকবে। একইসাথে জেলার অভ্যন্তরে অথবা আন্তঃজেলায় গণপরিবহন চলবে না।
জেলায় আজ রোববার রাত ১২টা থেকে ২৭ জুন ৭ দিনের কঠোর লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শনিবার রাত ৯টায় জেলা প্রশাসেকর সম্মেলন কক্ষে মতবিনিময় সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।