মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন ডিপোতে রাখা বিদেশি শিশুদের জন্য ‘বায়তুল মাহাব্বাহ’ নামে একটি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র চালু করেছে দেশটির সরকার।
শিশুদের
রাজধানীর কমলাপুরে ঢাকা আহছানিয়া মিশন পরিচালিত অধিকার স্ট্রিট অ্যান্ড ওয়ার্কিং চিলড্রেন আউটরিচ প্রজেক্টের উদ্যোগে পথশিশু ও কর্মজীবী শিশুদের বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করা হয়েছে।
সম্প্রতি এক ভিডিও বার্তায় মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক জাকারবার্গ জানিয়েছেন, কোয়েস্ট হেডসেট পরে ফেসবুকের রিলসও (স্বল্পদৈর্ঘ্যের ভিডিও) দেখা যাবে।
অভিভাবকদের অনেকেই খাবার খাওয়ানোর সময় শিশুদের হাতে ফোন বা ট্যাবলেট কম্পিউটার ধরিয়ে দেন। শুধু তা–ই নয়, বিভিন্ন কাজ করার সময় ফোনে গান, কার্টুন বা মজার ভিডিও চালিয়ে দিয়ে শিশুদের ব্যস্তও রাখেন কেউ কেউ।
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট নাগরিক প্রয়োজন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজকের শিশুদের মানবিক গুণাবলীসম্পন্ন হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন। কারণ, তারাই হবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট জনগোষ্ঠী।’
ভারতে দিন দিন প্রকট হচ্ছে শিশুদের মধ্যে শ্বাসকষ্টের সমস্যা (অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ইনফেকশন বা এআরআই)। এরই মধ্যে বেশ কয়েকজন শিশু মারাও গেছে। পরিস্থিতি সামলাতে গতকাল মঙ্গলবার বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে পশ্চিম বঙ্গের স্বাস্থ্য দফতর।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিটি শিক্ষার্থীকে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে স্কাউট আন্দোলন জোরদার করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও ‘স্মার্ট দেশের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য শিশুদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
আদিবাসীদের শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং ভাষা সুরক্ষা ও প্রসারে প্রায় তিন বিলিয়ন কানাডিয়ান ডলার দিবে দেশটির সরকার৷ গির্জার নিয়ন্ত্রণাধীন বিভিন্ন স্কুলে প্রায় এক শতক ধরে আদিবাসী শিশুদের ওপর চলা নির্যাতনের ক্ষতিপূরণ হিসেবে কানাডা সরকার ২.৮ বিলিয়ন ডলার দেয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছে৷ সরকারের সাথে এ বিষয়ে আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন আদিবাসীদের প্রতিনিধিও৷
মনোযোগ ঘাটতি এবং চঞ্চলতা বা হাইপারঅ্যাকটিভিটিকে বলা হয় ‘এডিএইচডি’। এটি একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগের অবস্থা। এই রোগ লক্ষ লক্ষ শিশুকে প্রভাবিত করে এবং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া পর্যন্ত থাকতে পারে। এডিএইচডি-এর সমস্যার মধ্যে আছে সংমিশ্রণ যেমন মনোযোগ ধরে রাখতে অসুবিধা, হাইপারঅ্যাকটিভিটি এবং আবেগপ্রবণ আচরণ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাঁর সরকার বাংলাদেশের শিশুদের চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য উপযুক্ত করে বিশ্ব নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে আগামী বছর থেকে একটি নতুন জাতীয় পাঠ্যক্রম চালু করতে যাচ্ছে।