প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস আতঙ্কে সারা বিশ্ব থমকে থাকলেও থেমে নেই পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের কাজ। পদ্মাসেতুর ৩০তম স্প্যান ‘৫-বি’ সেতুর ২৬ ও ২৭ নম্বর পিলারের উপর বসানোর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হয়েছে ৪ হাজার ৫০০ মিটার (৪ দশমিক ৫ কিলোমিটার)।
সেতু
পদ্মা সেতুতে বসানো হয়েছে সেতুর ২৯তম স্প্যান। সেতুর ১৯ ও ২০ নম্বর পিয়ারের ওপর স্প্যানটি বসানো হয়। এর মধ্য দিয়ে সেতুর ৪৩৫০ মিটার অংশ দৃশ্যমান হয়েছে। সোমবার সকালে মুন্সীগঞ্জ প্রান্তে এ স্প্যান বসানো হয়।
মহামারি আকার ধারণ করা করোনা প্রাদুর্ভাবের মধ্যেই পদ্মা সেতুর ২৮তম স্প্যান বসানো হলো। এর মধ্য দিয়ে সেতুর ৪২০০ মিটার দৃশ্যমান হলো।
করোনাভাইরাস আতঙ্কের মাঝেও থেমে নেই পদ্মা বহুমুখী সেতুর কাজ। এরই মধ্যে পদ্মাসেতুতে ২৭তম স্টিলের কাঠামো (স্প্যান) বসানো হয়েছে।
পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তের ২৮ ও ২৯ নম্বর পিলারের ওপর বসানো হলো ২৬তম স্প্যান
বসানো হয়েছে পদ্মা সেতুর ২৪তম স্প্যান (সুপার স্ট্রাকচার)।
করোনাভাইরাসের প্রভাব পদ্মা সেতুতেও পড়তে পারে। কারণ এই সেতু নির্মাণে তিন শতাধিক চীনা নাগরিক জড়িত। যাদের অনেকে ছুটিতে রয়েছেন।
২০২১ সালের জুনে পদ্মা সেতু ও ডিসেম্বরে মেট্রোরেল উদ্বোধন করা হবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
সকালে আবহাওয়াসহ সবকিছু অনুকূলে থাকলে সেতুর ৫ ও ৬ নম্বর পিলারের ওপর এ স্প্যান বসবে। এতে দৃশ্যমান হবে পদ্মা সেতুর ৩ হাজার ৩০০ মিটার। মাওয়া পাড় থেকে সবচেয়ে কাছের স্প্যান হবে এটি।
প্রমত্তা পদ্মার বুকে বসলো পদ্মা সেতুর ২০তম স্প্যান। মঙ্গলবার দুপুরে সেতুর মাওয়া প্রান্তে ১৮ ও ১৯ নম্বর পিলারের উপর ২০তম স্প্যান ‘৩-এফ’ বাসানো হয়েছে।