মঙ্গলগ্রহের প্রতি মানুষের বিশেষ টান রয়েছে। পৃথিবী ছাড়া সৌরজগতে মানুষের বসবাসের যোগ্য একমাত্র এই গ্রহ সম্পর্কে মূল্যবান তথ্য সংগ্রহ করে বিজ্ঞানীরা কোনো একসময়ে সেখানে বসতি স্থাপনের স্বপ্ন দেখছেন।
মঙ্গলগ্রহ
পৃথিবীতে তৈরি হওয়া এ যাবৎকালের সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট ‘স্টারশিপ’ সোমবার তার প্রথম মনুষ্যবিহীন যাত্রা শুরু করতে গিয়েও শেষ মুহূর্তে তা স্থগিত করেছে।
ইতিহাস গড়ল চীন। শনিবার (১৫ মে) স্থানীয় সময় গভীর রাতে মঙ্গলপৃষ্ঠে অবতরণ করল বেজিংয়ের মঙ্গলযান তিয়ানওয়েন-১ এর জুরং নামের রোভার। লাল গ্রহে তাদের প্রথম অভিযানেই এই সাফল্য নিঃসন্দেহে মহাকাশ অভিযানে বিশ্বের প্রথম সারির দেশগুলির পাশেই বসিয়ে দিল চীনকে। প্রসঙ্গত, গত ফেব্রুয়ারি থেকেই মঙ্গলের কক্ষপথে পাক খাচ্ছে এই মহাকাশযান।
ইতিহাস গড়ল নাসার হেলিকপ্টার ইনজেনুইটি। মঙ্গলের মাটিতে সোমবার প্রথমবার ওড়ে নাসার হেলিকপ্টার। যদিও এর আগে টেস্ট রান হয়েছিল। কিন্তু সোমবার শুরু হল মিশন। অন্য গ্রহে বিমান কন্ট্রোল করল নাসা।
পৃথিবীবাসীর জন্য আরও এক নতুন তথ্য পাঠাল নাসার রোভার পারসেভেব়্যান্স। রোভারে যে মাইক্রোফোন বাসানো রয়েছে তার সাহায্যে মঙ্গলের শব্দ রেকর্ড করে পাঠাল সে।
বর্তমানে নয়, হাজার বা লক্ষ বছর আগেও নয়। মঙ্গলে পানির উৎপত্তি হয়েছিল আনুমানিক ৪৪০ কোটি বছর আগে। উল্কাপিণ্ডের অংশ পর্যবেক্ষণ দেখে এমনটাই দাবি করেছেন জাপানের একদল বিজ্ঞানী।
রাতের আকাশে চোখ রাখলে এবার স্পষ্ট দেখা যাবে ‘মহাকাশের লাল লণ্ঠন’ মঙ্গলগ্রহকে। গত ৬ অক্টোবর থেকে পৃথিবীর খুব কাছে চলে এসেছে প্রতিবেশী এই গ্রহ। আবহাওয়া পরিষ্কার থাকলে রাতের আকাশে খালি চোখেই স্পষ্ট উজ্জ্বল চেহারায় দেখা যাবে প্রতিবেশী গ্রহটিকে।
মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা মঙ্গলে পানির উৎস আবিষ্কার করে ফেলেছেন। বিজ্ঞানীরা মঙ্গল গ্রহের মাটির নীচে তিনটি হ্রদ পেয়েছেন।
মহাকাশে ভেসে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করা হবে। এবং তার জন্য মহাশূন্য থেকেই প্রয়োজনীয় শক্তিলাভ হবে। চাঁদ এবং মঙ্গল গ্রহের মাটিতে পরমাণু চুল্লি বসানোর ভাবনা ভেবে ফেলল আমেরিকা। পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ এবং প্রতিবেশী গ্রহে বেশিদিন ভেসে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি যাতে এখান থেকেই সংগ্রহ করা যেতে পারে
জ্বালানি তেলের ব্যবসা আর যথেষ্ট নয় সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য। তাদের দৃষ্টি এখন মহাকাশে।