মহাকাশ

শূন্যের ওপর বসে খেতে কেমন লাগবে, কখনো কি ভাবনায় এসেছে? অনেকে হয়তো একথা শুনে কেবল রূপকথাই ভাববেন। তবে এবার রূপকথা নয়। বাস্তবেই দেখা মিলবে এমন দৃশ্য।

আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে দেড় বছরের মিশন শেষে স্পেসএক্সের সঙ্গে পৃথিবীতে ফিরলেন চার নভোচারী। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) স্পেসএক্সের মাধ্যমে পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন। এর মাধ্যমে তাদের আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে অর্ধ বছরের মিশন শেষ হলো। 

ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন বা আইএসএস—যা পৃথিবীর একটি বৃহত্ মহাকাশ স্টেশন। গত ২৫ বছর ধরে নভোচারীরা এখানে থেকেই কাজ করছেন।

চাঁদের মাটিতে সফল অভিযানের পর মহাকাশ গবেষণায় ফের ইতিহাস গড়তে চলেছে ভারত।

অডিটোরিয়ামের বড়পর্দায় ভেসে উঠলো চন্দ্রপৃষ্ঠের ছবি। চন্দ্রযান অ্যাপোলো-১১ এর লুনার মডিউল ’ঈগল’ নেমে এলো চাঁদে। নিইল আর্মস্ট্রং ধীরে ধীরে পা রাখলেন। 

রাশিয়ার নভোচারী ওলেগ কোনোনেঙ্কো মহাকাশযানে অবস্থানের নতুন রেকর্ড গড়তে যাচ্ছেন।

মহাকাশে থাকা ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (আইএসএস) বা অন্যান্য মহাকাশযানের রক্ষণাবেক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। ঝুঁকিপূর্ণ হলেও নভোচারীরা নিয়মিতই রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করে থাকেন।

ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণগহ্বর খুঁজতে মহাকাশে পাড়ি দিলো ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর স্যাটেলাইট এক্সপোস্যাট।

ব্লু-অরিজিন বলেছে, মঙ্গলবার তাদের মহাকাশ যান উৎক্ষেপণের চেষ্টা করবে। শেষ মুহূর্তে প্রযুক্তিগত কারণে একটি মিশন বাতিল করার পর এক বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে প্রথমবারের মতো তারা এই মহাকাশ যাত্রায় ফিরে আসবে। 

২০২২ সালে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) টমেটো চাষ করেছিলেন নভোচারীরা। টমেটো চাষের দায়িত্বে ছিলেন মহাকাশচারী ফ্র্যাঙ্ক রুবিও।