চীন প্রথমবাবের মতো নিজেদের মহাকাশ গবেষণার অংশ হিসেবে তিনজন মানুষসহ মহাকাশে যান পাঠালো। বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) চীনের স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ২২ মিনিটে জিকুয়ান স্পেস সেন্টার থেকে শেনঝু-১২ ক্যাপসুল নিয়ে লং মার্চ টুএফ রকেটের মাধ্যমে তিন চীনা নভোচারী সফলভাবে যাত্রা শুরু করে।
মহাকাশ
২০৩৫ থেকে ২০৫০ সালের মধ্যে যে মহাকাশে যে মিশনগুলো করা হবে তার থিম ঘোষণা করল ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের মহাকাশ সংস্থা (European Union’s space agency) ইউরোপিয়ান মহাকাশ সংস্থা (European Space Agency)। এই বছরগুলিতে যে মিশনের পরিকল্পনা করা হয়েছে তা হল মঙ্গলের পরবর্তী গ্রহগুলির চাঁদে সম্ভাব্য ল্যান্ডার বা ড্রোন পাঠানো।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা একশরও বেশি বেবি স্কুইড এবং পাঁচ হাজারের মতো একটি আণুবীক্ষণিক প্রাণী আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে পাঠাতে যাচ্ছে।
ফের এক নতুন উদ্যোগ নিল নাসা (National Aeronautics and Space Administration)। আবার পৃথিবী থেকে জীব মহাকাশে পাঠানোর তোড়জোড় শুরু করেছে এই মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি। তার পরিকল্পনাও শুরু হয়ে গিয়েছে। ৫ হাজার টারডিগ্রেড ও ১২৮টি স্কুইডের বাচ্চা মহাকাশে পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে তারা।
‘হৃদয়ে লেখো নাম সে নাম রয়ে যাবে।’ কিন্তু সেই হৃদয়ই যদি ছোট হয়ে যায়? গবেষকদের দাবি তেমনই। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, মহাকাশচারীদের হৃদয় সঙ্কুচিত হয়ে যাচ্ছে দীর্ঘ সময় মহাকাশে কাটানোর সময়! সম্প্রতি সামনে এসেছে এমনই চমকপ্রদ তথ্য।
চীনের চন্দ্রাভিযানের প্রথম পর্যায় সফল। চাঁদের মাটিতে নেমেছে চীনের মহাকাশযান। আর এর মাধ্যমে ৪০ বছর পর আবার চাঁদ থেকে মাটি ও পাথর আসছে পৃথিবীতে।
ফ্লোরিডার মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র থেকে সফলভাবে মহাকাশে রওনা হলো ড্রাগন। যার ভিতর আছেন চার মহাকাশচারী।
পৃথিবীর সীমানা ছাড়িয়ে এবার মহাকাশে হবে সিনেমার শুটিং। শোনা যাবে, লাইট-ক্যামেরা-অ্যাকশনের শব্দ। হ্যাঁ নতুন, নতুন গ্রহের আবিস্কারের বদলে এবার মহাকাশকেই শুটিং স্পট হিসেবে বেছে নিয়েছে রাশিয়া।
‘এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং’ অর্থাৎ মহাকাশ সংক্রান্ত পড়াশোনা অত্যন্ত কঠিন বিষয়গুলোর মধ্যেই একটি।
আমেরিকান মহাকাশ সংস্থা নাসা চাঁদে আবার মানুষ নিয়ে যাবার জন্য তাদের পরিকল্পনার বিশদ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে।