‘আশরাফুল মাখলুকাত’ মানুষ সৃষ্টির একমাত্র উদ্দেশ্য মানুষ আল্লাহর বড়ত্ব বয়ান করবে। তার পরিচয় প্রকাশ করবে। তার ইবাদত ও গুণগান করবে।
ইসলাম
জিলহজ মাস বছরের সম্মানিত চার মাসের একটি। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর বিধান ও গণনায় মাস ১২টি, আসমান ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে। তন্মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত।’ (সুরা তাওবা: ৩৬)
হজরত আবু হুরায়রা (রা.)-র বরাতে এই হাদিসের বর্ণনা আছে।
ব্যক্তির হৃদয় যদি পরিচ্ছন্ন না হয়, তবে তার পরকালীন মুক্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।
হজযাত্রীদের অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করতে ইসলামের সম্মানিত স্থান নিয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে সৌদি আরব।
যারা ঈমানদারের ক্ষতি করার চেষ্টা করে, তারা নবীজি (সা.)-এর অভিশাপে অভিশপ্ত।
কোরবানি বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য পশু চার ধরনের দোষ থেকে মুক্ত থাকা জরুরি।
হারাম শরিফের সীমানা বাইতুল্লাহর পশ্চিমে জেদ্দার পথে ২২ কিমি., পূর্বে তায়েফের রাস্তায় ১৫-১৬ কিমি., দক্ষিণে ইয়ামেনের রাস্তায় প্রায় ১২ কিমি. এবং উত্তরে মদিনা শরিফের পথে প্রায় ৭ কিমি.।
পবিত্র কাবাঘরের তাওয়াফ এতটাই ফজিলতপূর্ণ ইবাদত যে, পবিত্র কোরআনে এর তাওয়াফকে সেখানে নামাজের ওপর প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
ইমাম আজম আবু হানিফার নামে তাজিকিস্তানের রাজধানী দুশানবেতে মধ্য এশিয়ার বৃহত্তম মসজিদ চালু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮জুন) মসজিদটি উদ্বোধন করেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আলে সানি ও তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইমাম আলী রহমান।
অনেক ইবাদতের জন্যই সুনির্দিষ্ট মানদণ্ড রয়েছে। যেমন সম্পদহীন ব্যক্তি চাইলে হজ আদায় করতে পারবে না। আবার সম্পদশালী ব্যক্তির শারীরিক সক্ষমতা না থাকলেও হজ করতে পারবে না। জাকাত আদায়ে রয়েছে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা।
হিজরি বছরের জিলহজ মাসের ৮ তারিখ থেকে ১৩ তারিখ দিনগুলোতে হজ অনুষ্ঠিত হয়। হজ উপলক্ষ্যে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শিশু, কিশোর, যবুক, বৃদ্ধ লাখো মুসলিম নারী-পুরুষ অংশগ্রহণ করেন। বিশ্ব মুসলিমের পূণ্যময় এ মহাসম্মিলনে অনেক মানুষ মৃত্যুবরণ করেন।
হজের মৌসুম শুরু হয় জিলকদ মাসে। এ মাস শেষেই আসবে জিলহজ। হিজরি সনের এই শেষ মাসটি হজের মাস। এ মাসের ৮ থেকে ১৩ তারিখ পর্যন্ত হাজিরা হজ পালনে নিয়োজিত থাকেন। কিরান ও ইফরাদ হজযাত্রীরা মক্কা মুকাররমায় পৌঁছে ইহরাম অবস্থায় হজের অপেক্ষায় থাকেন।
হজ আরবি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ ইচ্ছা বা সংকল্প করা। ইসলামী শরিয়তের পরিভাষায় মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ পালনার্থে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্ধারিত তারিখে, নির্দিষ্ট স্থান তথা কাবা শরিফ ও তৎসংশ্লিষ্ট স্থানগুলো জিয়ারত করার সংকল্প করাকে হজ বলা হয়।
ম্যালকম এক্সের জীবনদর্শনে বড় ধরনের পরিবর্তন আসে ১৯৬৪ সালে। পবিত্র হজব্রত পালন করে মক্কা থেকে ফেরার পর। একজন কৃষ্ণাঙ্গ জাতীয়তাবাদী নেতা হিসেবে মক্কায় গিয়েছিলেন তিনি। তবে ফিরে এসেছেন সম্পূর্ণ অন্য মানুষ হয়ে। হজ বদলে দেয় ম্যালকমের জীবনদর্শন।