প্রচণ্ড গরমের কারণে দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখন ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়েই চলেছে। ডায়রিয়া প্রতিরোধে নিতে হবে বাড়তি সতর্কতা। বিশেষ করে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোতে খাবার পানির সাথে লবণাক্ততা বৃদ্ধি পাওয়ায় এ সকল এলাকায় ডায়রিয়ার রোগীর সংখ্যা বাড়ছে
গরম
গরমের সবে শুরু। তাতেই দিল্লির তাপমাত্রা ৪০ ছাড়িয়ে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠে গেল। বছরের এই সময়ে এতটা উষ্ণ থাকে না রাজধানী শহর। কিন্তু উষ্ণায়নের প্রভাবে কিছুদিন হলো আবহাওয়া আর আগের মতো নিয়ম মেনে চলছে না।
বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল উষ্ণতম মাস বলা হলেও আসলে চৈত্র মাসের শুরু থেকেই গরম পড়তে শুরু করে। এবারো তার ব্যতিক্রম হয়নি। তবে গরমের সঙ্গে সঙ্গে এই সময় নানা ধরণের রোগব্যাধিও বাড়তে দেখা যায়। কোনো কোনো রোগ গরমের শুরুতে দেখা যায়। আবার কোনো কোনোটি তীব্র গরমের সময় প্রকট হয়ে ওঠে। যেমন এরইমধ্যে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ব্যাপকভাবে ডায়রিয়া ছড়িয়ে পড়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে।
প্রচণ্ড দাবদাহ। বোঝাই যাচ্ছে, এ বছর বসন্ত এসেছে গ্রীষ্মের হাতটা শক্ত করে ধরে। ‘ঘর হতে দুই পা ফেলিয়া’ বের হলেই তা দিব্যি টের পাওয়া যাচ্ছে। এই গরমে কী খাব, কী পরব—এগুলো নিয়ে কমবেশি আমরা সবাই জানি। গ্রীষ্মে জীবনযাপনের প্রস্তুতি হিসেবে সেগুলোতেই আরও একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।
খাবেন কী?
গরমে নবজাতকের শরীরে জীবাণুর সংক্রমণ হয়। এ সংক্রমণ শরীরে ছড়িয়ে পড়ে মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি হয়। ফলে গরমে নবজাতকের মাথায়, গালে এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে র্যাশ হতে পারে।
রান্নায় ভিন্নতা প্রায় সবাই পছন্দ করি। এরকমই ভিন্ন এক খাবার হলো কচুপাতা-চিংড়ি রেসিপি। ছোট থেকে বড় সকলেই চিংড়ি খেতে দারুণ পছন্দ করেন।
শীতের সময়ে গরম পানির কদর বেড়ে যায়। কেউ গোসলের জন্য গরম পানি ব্যবহার করেন, কেউ পান করার জন্য।
ভীষণ গরম তার ওপর আবার অতিরিক্ত আর্দ্রতা - এমন প্রতিকূল আবহাওয়া বা হিউমিড হিটের কারণে যেসব দেশ শ্রম ও উৎপাদনশীলতা হারাচ্ছে, এমন শীর্ষ পাঁচ দেশের কাতারে উঠে এসেছে বাংলাদেশ।
পৌষ মাস যাই যাই করছে। দরজায় কড়া নাড়ছে মাঘ। অর্থাৎ বাংলাদেশে শীতকালের একদম মধ্যবর্তী সময় এটি। কিন্তু তারপরেও শীতের দেখা মিলছে খুবই কম।
সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে।