পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির মধ্যাঞ্চলে একটি বাস এবং একটি ট্রাকের মধ্যে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
মালিতে
মালির দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে সেনা ও উগ্রবাদীদের মধ্যেকার সংঘাতে ৫৬ জন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার দেশটির সশস্ত্র বাহিনী জানিয়েছে, সংঘর্ষে তাদের সেনাবাহিনীর ১০ সদস্য মারা গেছেন।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে যাত্রীবাহী নৌকা ও সেনাঘাঁটিতে ভয়াবহ হামলায় ৬৪ জন নিহত হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৫ জন সেনা সদস্যা ও ৪৯ বেসামরিক নাগরিক রয়েছে।
মালিতে হামলায় জাতিসঙ্ঘ মিশনের দুই শান্তিরক্ষী নিহত ও আরো চারজন আহত হয়েছে।জাতিসঙ্ঘ মিশন এ কথা জানিয়েছে।
মালির সাহেল অঞ্চলে সন্দেহভাজন উগ্রবাদী হামলায় সামরিক বাহিনীর ৪২ সৈন্য নিহত হয়েছে। তারা ড্রোন ও কামান ব্যবহার করে এ হামলা চালায়। এ প্রাণহানির জন্যে ইসলামিক স্টেট গ্রেটার সাহারাকে (আইএসজিএস) দায়ী করে কর্তৃপক্ষ বুধবার এ খবর জানিয়েছে।
মালির উত্তরাঞ্চলের ২০ জনকে গুলি করে হত্যা করেছে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা। এছাড়া মাইন বিস্ফোরণে জাতিসঙ্ঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর এক সদস্য নিহত হয়েছেন। সন্ত্রাসীরা উত্তরাঞ্চলের গাও শহর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দুরে আনচাওয়াদজে গ্রামে এ হত্যাকাণ্ড ঘটায়। নাম না প্রকাশ করার শর্তে শীর্ষ এক কর্মকর্তা এ কথা জানিয়েছেন।
মালিতে বেসামরিক নাগরিকদের নির্বিচার হত্যার খবর পাওয়ার পর, বুরকিনা ফাসো ও নাইজার সীমান্তে জাতিসঙ্ঘ শান্তিরক্ষীদের মোতায়েন করেছে। জাতিসঙ্ঘ বলেছে, ক্রমবর্ধমান নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে মালির জাতিসঙ্ঘ শান্তিরক্ষা মিশন দেশটির উত্তরে ত্রিদেশীয় সীমান্তে, তাদের শান্তিরক্ষীদের মোতায়েন করেছে।
আফ্রিকার দেশ মালিতে গেরিলাদের হামলায় দেশটির ১০ সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে সেনা অভ্যুত্থান ঘটেছে। বিদ্রোহী সেনাদের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম বোবাকার কেইতা এবং প্রধানমন্ত্রী বোবো সিসে।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির পূর্বাঞ্চলে ব্যাপক সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অন্তত ২৪ সেনা সদস্যের প্রাণহানি হয়েছে। তাছাড়া আহত হয়েছে বাহিনীর আরও বেশ কিছু সদস্য।