ইসলাম

প্রতি বছর রমজানে ইতিকাফের জন্য মসজিদুল হারাম ও নববিতে আগমন করেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুসলামানেরা।

পবিত্র মাহে রমজানের প্রথম জুমা আজ শুক্রবার (১৫ মার্চ)। রহমতের দশকের চতুর্থ রোজায় পড়েছে বরকতময় এ জুমা। দিনটির বিশেষ গুরুত্ব কোরআন হাদিসে এসেছে।

দোয়া শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো চাওয়া। প্রার্থনা করা। বিনয়ের সঙ্গে উপকার লাভের জন্য মহান রব্বুল আলামিনের দরবারে নিজের ক্ষতি ও অপকার থেকে বাঁচার জন্য কায়মনোবাক্যে আল্লাহর কাছে চাওয়াই হলো দোয়া।

রমজান আল্লাহর নৈকট্য ও পুণ্য লাভের সর্বোত্তম সময়। কেননা রমজান মাসে আল্লাহ রহমতের দুয়ার খুলে দেন এবং প্রতি নেক কাজের প্রতিদান বহু বৃদ্ধি করেন।

গিবত করা ও গিবত শোনা দুটোই ইসলামি শরিয়তে সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। আর মিথ্যাচারিতা হচ্ছে সকল অপকর্মের মূল। মুনাফিক চেনার যে কয়টি সূত্র আছে, তার মধ্যে মিথ্যা একটি। 

আজ বুধবার, ১৩ মার্চ ২০২৪ ইংরেজি, ২৯ ফাল্গুন ১৪৩০ বাংলা, ২ রমজান ১৪৪৫ হিজরি। ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো।

বাংলাদেশের ৬৪ জেলার আজকের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি

আজকের ঢাকা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি

আহলান সাহলান মাহে রমজান। নেক আমল অর্জনের মাস পবিত্র মাহে রমজান। এই মাস রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতে পরিপূর্ণ।

পবিত্র মাহে রমজান আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে বান্দার জন্য বিশেষ উপহার। আর এ মাসের সবচেয়ে বড় ইবাদত রোজা। সর্বকালের সেরা মহামানব মানবতার মুক্তির দূত মুহাম্মদ (সা.) যেভাবে রোজা পালন করেছেন

ক্ষমার মহান বার্তা নিয়ে সমহিমায় হাজির হয়েছে রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস পবিত্র মাহে রমজান। দেশের আকাশে দেখা মিলেছে মুমিনের হৃদয়ে প্রহর গোনা রমজানের একফালি চাঁদ। 

মহিমান্বিত রমজান সমাগত। রমজান মুমিনের জন্য পাথেয় সংগ্রহের সময়। রাসুলুল্লাহ (সা.) রমজানে অধিক পরিমাণ ইবাদত করতেন এবং তিনি উম্মতকেও অধিক পরিমাণ ইবাদত করতে উদ্বুদ্ধ করেছেন।

রোজা ইসলামের পঞ্চমস্তম্ভের অন্যতম এবং ফরজ বিধান। তবে রোজা ফরজ হওয়া এবং তা আদায় করা আবশ্যক হওয়ার জন্য কিছু শর্ত রয়েছে। নিম্নে তা আলোচনা করা হলো।

আজ সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪ ইংরেজি, ২৭ ফাল্গুন ১৪৩০ বাংলা, ২৯ শাবান ১৪৪৫ হিজরি। ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের জন্য ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো-

ওয়েশিনিয়ার দেশ অস্ট্রেলিয়ায় পবিত্র মাহে রমজানের চাঁদ দেখা গেছে । 

রমজান মাস একজন মুমিনের আধ্যাত্মিক পরিচর্যা ও সওয়াব অর্জনের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার নৈকট্য এবং তাঁর দয়া-করুণার আধারে সিক্ত হওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।

পবিত্র রমজানে নিজের সুস্থতা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এসময় অসুস্থ হলে আপনার পক্ষে রোজা রাখা কষ্টকর হয়ে যাবে। যেহেতু এই এক মাসের খাদ্যাভ্যাস অন্যান্য মাসের মতো নয়, তাই এসময় খাবারের প্রতি বিশেষ যত্নশীল হতে হবে।