ইসলাম হলো সত্য ন্যায় এবং শান্তির ধর্ম। মানবতার মুক্তির পথপ্রদর্শক হিসাবে এ ধর্মের যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রেরিত হয়েছিলেন রাসূল (সা.)।
ইসলাম
মহান আল্লাহর সৃষ্টিজগতের বিস্তৃত অংশজুড়ে আছে জীব বা প্রাণিজগৎ। বৈচিত্র্যময় প্রাণিজগৎ আল্লাহর সৃষ্টি ও কুদরতের বিস্ময়।
মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনুল কারিমের সূরা মুহাম্মাদের ১৫ নম্বর আয়াতে মুত্তাকীদেরকে জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেছেন-
আজ মঙ্গলবার, ৯ জানুয়ারি ২০২৪ ইংরেজি, ২৫ পৌষ ১৪৩০ বাংলা, ২৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৫ হিজরি। ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো-
মানবসমাজের ভারসাম্য রক্ষায় মহান আল্লাহ মানবজাতিকে নানা শ্রেণি ও গোষ্ঠীতে বিন্যস্ত করেছেন। তিনি কাউকে জ্ঞানী করেছেন আর কাউকে মূর্খ, কাউকে ধনী করেছেন আর কাউকে দরিদ্র, কাউকে শাসক করেছেন আর কাউকে জনতা।
ইসলামে শান্তি-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার সর্বোচ্চ গুরুত্ব রয়েছে। তাই সামাজিক শৃঙ্খলা ও ঐক্য বজায় রাখতে বলা হয়েছে।
বিভিন্ন সময়ে নানা ধরণের বিতর্ক এবং আলোচনায় কোরআন হাদিস এর বিভিন্ন রেফারেন্স আস্তিক নাস্তিক নির্বিশেষে আমাদের সকলেরই প্রয়োজন হয়। ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণ মহান আল্লাহর হাতে। তিনি যাকে খুশি তাকে ক্ষমতা দান করেন।
আজ সোমবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৪ ইংরেজি, ২৪ পৌষ ১৪৩০ বাংলা, ২৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৫ হিজরি। ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো-
সীমালঙ্ঘন থেকে বিরত থাকতে হবে। মহান আল্লাহ এবং রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সীমা লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে মুমিনদের সতর্ক থাকতে বলেছেন।
দোয়া কখনো বিফলে যায় না। তাই দোয়ার ফল পেতে দেরি হলে হতাশ হওয়া অনুচিত।
কিছু আমল এমন আছে, যেগুলো করতে খুব বেশি সময়ের প্রয়োজন হয় না, অনেক জ্ঞানের অধিকারীও হতে হয় না। কিন্তু এগুলোর ফজিলত অনেক বেশি।
আজ রোববার, ৭ জানুয়ারি ২০২৪ ইংরেজি, ২৩ পৌষ ১৪৩০ বাংলা, ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৫ হিজরি। ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার নামাজের সময়সূচী তুলে ধরা হলো-
কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম যার বিচার করা হবে, সে হচ্ছে এমন একজন, যে শহীদ হয়েছিল। তাকে উপস্থিত করা হবে এবং আল্লাহ তার নি‘আমত রাশির কথা তাকে বলবেন এবং সে তার সবটাই চিনতে পারবে (যথারীতি তার স্বীকারোক্তিও করবে)।
জায়নামাজে নামাজ পড়লে সওয়াব বেশি হবে- এমনটি নয়। বরং নামাজের জায়গা যদি পবিত্র ও পরিচ্ছন্ন থাকে তবে জায়নামাজ ছাড়াও সরাসরি মেঝের ওপর নামাজ পড়া যাবে।
দুর্ঘটনা বা আগুন লাগার ঘটনা বলে-কয়ে আসে না। যেকোনো মুহূর্তে ঘটে যেতে পারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড এবং নিভে যেতে পারে তরতাজা প্রাণ।
অনেক ধার্মিক ও সম্ভ্রান্ত পরিবারের লোক ভোট না দেওয়াকেই সঠিক ও শ্রেয় মনে করেন। তাদের কাছে একটি ভুল ধারণা ব্যাপক হারে বিস্তার লাভ করেছে যে, প্রচলিত রাজনৈতিক নির্বাচন ও ভোট দেওয়ার সঙ্গে ধর্মের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।