শয়তানের ধোঁকায় পড়ে মানুষ বারবার গুনাহ করে ফেলে, গুনাহের পথ থেকে সরে আসার জন্য তাওবা করে, আবারও আল্লাহর অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়। গুনাহ হয়ে গেলে স্বভাবতই মুমিনরা অনুতাপে ভোগেন, পরবর্তী করণীয় ভেবে দুশ্চিন্তায় পড়ে যান।
- নাটোরে বসতঘরের আগুনে দগ্ধ হয়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
- * * * *
- আদ্-দ্বীনের উদ্যোগে বিনামূল্যে ছানি অপারেশন ক্যাম্প
- * * * *
- ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের পাশে বগুড়া জেলা শিক্ষার্থী কল্যাণ সমিতি
- * * * *
- তাপদাহ ও ঝড়বৃষ্টি নিয়ে যে তথ্য দিলো আবহাওয়া অফিস
- * * * *
- আমদানি বন্ধের অজুহাতে হিলিতে বেড়েই চলেছে দেশি পেঁয়াজের দাম
- * * * *
আল্লাহ
আল্লাহ সবকিছুর নিয়ন্তা। আল্লাহর হুকুম ছাড়া কিছুই ঘটে না। আল্লাহ মানুষকে যেমন সুদিন দেন তেমন দুর্দিনও আসে আল্লাহর পক্ষ থেকে। সুদিনে যেমন ক্ষমতার অপব্যবহার না করে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতে হবে, তেমন দুর্দিনে ধৈর্য ধরতে হবে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহর গুণ ও কর্ম, নিয়ামত ও নিদর্শন বিষয়ক বিবরণ বারবার এসেছে। এসব বিবরণ অন্তরে প্রেম ও ভালোবাসা জাগিয়ে তোলে। কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত আল্লাহর গুণবাচক বিবরণগুলো না থাকলে এই দ্বিন ও ধর্ম কেবল জড় পদার্থের মতো হয়ে পড়ত।
রিজিক মহান আল্লাহর অন্যতম নেয়ামত। গুনাহের কারণে আল্লাহ তাআলা বান্দার রিজিক কমিয়ে দেন। রিজিকে বরকত আসার জন্য মুমিনের তাকওয়া অবলম্বন অত্যন্ত জরুরি। তা না হলে রিজিকে সংকীর্ণতা নেমে আসবে।
আল্লাহ তাআলার ভালোবাসা পাওয়া প্রতিটি মুমিনের স্বপ্ন। নিজের সব কিছু বিলিয়ে দেয় মহান রবের সান্নিধ্য লাভের আশায়। কিন্তু আপনি যদি জানেন, যিনি অপনাকে সৃষ্টি করেছেন, যিনি সব ক্ষমতার অধিকারী, পৃথিবীর রাজত্ব একমাত্র যার হাতে, সেই মহান সত্তা আপনাকে অপছন্দ করেন,
আল্লাহ তাআলার ভালোবাসা পাওয়া প্রতিটি মুমিনের স্বপ্ন। নিজের সব কিছু বিলিয়ে দেয় মহান রবের সান্নিধ্য লাভের আশায়। কিন্তু আপনি যদি জানেন, যিনি অপনাকে সৃষ্টি করেছেন, যিনি সব , পৃথিবীর রাজত্ব একমাত্র যার হাতে, সেই মহান সত্তা আপনাকেক্ষমতার অধিকারী অপছন্দ করেন, আপনাকে ঘৃণা করেন; তাহলে আপনার কেমন লাগবে!
শুরু হয়েছে রমজানের শেষ দশক। রাসুলুল্লাহ (সা.) রমজানের শেষ ১০ দিনের বিষয়ে অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করতেন।
রমজান আল্লাহর নৈকট্য ও পুণ্য লাভের সর্বোত্তম সময়। কেননা রমজান মাসে আল্লাহ রহমতের দুয়ার খুলে দেন এবং
ওমরাহ পালন করা ইসলাম ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান। বিশেষ ফজিলতপূর্ণ একটি ইবাদত। শব্দটি আরবি, এর আভিধানিক অর্থ : জিয়ারত করা, গমন করা।
শবেবরাত শব্দ দুটি হাদিসে নেই। হাদিসের ভাষায় এ রাতকে ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান’ তথা ১৫ শাবানের রাত বলা হয়। ‘শবেবরাত’ ফারসি শব্দ। ‘শব’ শব্দের অর্থ রাত, ‘বরাত’ অর্থ নাজাত বা মুক্তি। এই দুই শব্দ মিলে অর্থ হয় মুক্তির রজনী।