সুরা ইয়াসিন পবিত্র কোরআনের অন্যতম মর্যাদাসম্পন্ন সুরা। ১১৪টি সুরার মধ্যে ক্রমানুসারে ৩৬তম। এই সুরাকে কোরআনের হৃদয় বলেছেন নবীজি।
ফজিলত
জুমার খুতবা ও নামাজ শুরু হওয়ার আগে সুন্নত পড়ার ব্যাপারে হাদিসের একাধিক বর্ণনায় গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে যতটুকু তাওফিক হয় যেন নামাজ পড়ে। পাশাপাশি জুমার দিনের করণীয় এ সুন্নত ও জুমার নামাজের ফজিলত বর্ণনা করা হয়েছে।
নবীজি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি দরূদ শরিফ পাঠকারীর জন্য ফেরেশতারা ক্ষমা প্রার্থনা করেন। পাবাত্র কোরআনুল কারিমের বর্ণনা ও হাদিসের দিকনির্দেশনায় তা প্রমাণিত।
আজ শুক্রবার, ইসলামের দৃষ্টিতে সপ্তাহের অন্য দিনগুলোর চেয়ে শুক্রবার অর্থাৎ জুমার দিনের গুরুত্ব অনেক বেশি। দিনটির ফজিলত অনেক বেশি।
প্রতি নামাজের পর তিন তাসবিহ পড়ার প্রতি হাদিসে বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। তিন তাসবিহ হলো—সুবহানাল্লাহ, আলহামদু লিল্লাহ ও আল্লাহু আকবার।
পবিত্র কোরআনের ১০৯ নম্বর সুরা হলো কাফিরুন। মক্কায় নাজিল হওয়া এই সুরাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এ সুরায় তাওহিদের শিক্ষা এবং মুশরিকদের সঙ্গে সম্পর্কহীনতার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
উম্মতে মোহাম্মদির প্রত্যেক ব্যক্তি- নারী ও পুরুষের জন্য শেষ নবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)-এর প্রতি দরুদ ও সালাম প্রেরণ করা বাঞ্ছনীয়। তাঁর ওপর দরুদ পড়তে স্বয় আল্লাহ নির্দেশ দেন।
দরুদ শব্দটি কোরআন-হাদিসে নেই। এটি ফারসি শব্দ। তবে কোরআন-হাদিসে এর প্রতিশব্দ ও পরিভাষা হলো ‘আস-সালাতু ওয়াস সালামু আলান্নাবিয়্যি।’ অর্থাৎ নবী (সা.)-এর প্রতি সালাত ও সালাম।
মহররম হিজরি বর্ষপঞ্জির প্রথম মাস। এ মাস তাৎপর্যমণ্ডিত ও বরকতময়।
ইসলামের দৃষ্টিতে পবিত্র জুমা ও জুমাবারের রাত-দিন অপরিসীম গুরুত্বপূর্ণ। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে।