সুরা মুলক পাঠ করার ফজিলত কী? সুরা মুলক পড়লে কি আল্লাহ তাআলা কবর আজাব মাফ করে দেবেন? এই সুরা কি কেয়ামতের দিন পাঠকারীর জন্য সুপারিশ করবে?
ফজিলত
দিন ও রাত মহান আল্লাহর সৃষ্টির নিদর্শন। দুটিরই ভিন্ন ভিন্ন গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য রয়েছে। তবে এই দুটির মধ্যে রাতের তাৎপর্য অনেক বেশি।
মুফতি রুহুল আমিন কাসেমী: সালাম শব্দের অর্থ শান্তি। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম সুন্দর কথা, পরম শান্তিময়, সর্বোচ্চ সম্মানজনক অভ্যর্থনামূলক ইসলামী অভিবাদন।
আবদুর রশিদ: মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। আল্লাহ তাঁর সব সৃষ্টির প্রতি অসীম মমত্বশীল। ফলে কোনো মানুষ যখন অন্য মানুষের কষ্ট লাঘব করে আল্লাহ তাকে পুরস্কৃত করেন।
মো. আমিনুল ইসলাম: প্রথমে আমাদের জানা দরকার তওবা কী? কেনই বা আমরা তওবা করব? আল্লাহ রব্বুল আলামিন মানুষকে সৃষ্টিগত -ভাবেই দুর্বল করে বানিয়েছেন। এজন্যই মানুষ পদে পদে ভুল করে, অপরাধ আর অন্যায় করে।
মুফতি মুহাম্মদ ওসমান সাদেক: আল্লাহ রাত ও দিনকে সৃষ্টি করেছেন। সব দিনের মধ্যে জুমাবার বা শুক্রবারকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে এই দিনের বিশেষ সম্মান ও মর্যাদা বর্ণিত হয়েছে।
মুফতি মুহাম্মদ ওসমান সাদেক: আল্লাহ রাত ও দিনকে সৃষ্টি করেছেন। সব দিনের মধ্যে জুমাবার বা শুক্রবারকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। কোরআন ও হাদিসে এই দিনের বিশেষ সম্মান ও মর্যাদা বর্ণিত হয়েছে।
সমগ্র মুসলিম উম্মাহদের জন্য সপ্তাহের সেরা দিন শুক্রবার তথা জুম্মার দিন। এই দিনে মহান আল্লাহ তায়ালা জগৎ সৃষ্টির পূর্ণতা দান করেছিলেন। এই দিনেই হজরত আদম (আ.) ও বিবি হাওয়া (আ.)-কে জান্নাতে একত্র করেছিলেন।
আরবি ১২ মাসের মধ্যে একাদশ মাসটি হলো জিলকদ। যার আরবি নাম ‘জুল-আল-কাআদাহ’। ফারসিতে বলা হয় ‘জিলকাআদা’, উর্দুতে ‘জিলকাআদ’ বাংলায় ‘জিলকদ’। ‘জুলকাআদাহ’ শব্দের অর্থ হলো বসা, স্থির হওয়া বা বিশ্রাম নেয়া।