ফজিলত

আশুরার ফজিলত ও বিশেষ আমল

আশুরার ফজিলত ও বিশেষ আমল

আল্লাহ তাআলা উম্মতে মুহাম্মদিকে এমন কিছু বরকতময় দিন ও রাত দান করেছেন, যাতে ইবাদত-বন্দেগি করলে আল্লাহর নৈকট্য লাভ এবং আখিরাতে মুক্তির আশা করা যায়।

কোরবানির উদ্দেশ্য ও ফজিলত

কোরবানির উদ্দেশ্য ও ফজিলত

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ রব্বুল আলামিন বলেন, ‘আমি জিন ও মানুষকে সৃষ্টি করেছি শুধু আমার ইবাদত করার জন্য।’ (সুরা জারিয়াত, আয়াত ৫৬)। সুতরাং কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত।

জিলহজের প্রথম দশকের আমল ও অনন্য ফজিলত

জিলহজের প্রথম দশকের আমল ও অনন্য ফজিলত

জিলহজ মাস বছরের সম্মানিত চার মাসের একটি। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর বিধান ও গণনায় মাস ১২টি, আসমান ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে। তন্মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত।’ (সুরা তাওবা: ৩৬)

পবিত্র কাবা ঘর তাওয়াফের ফজিলত

পবিত্র কাবা ঘর তাওয়াফের ফজিলত

পবিত্র কাবাঘরের তাওয়াফ এতটাই ফজিলতপূর্ণ ইবাদত যে, পবিত্র কোরআনে এর তাওয়াফকে সেখানে নামাজের ওপর প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। 

জান্নাতে জুমার দিনের আনন্দ-উৎসব

জান্নাতে জুমার দিনের আনন্দ-উৎসব

জুমার দিনের একটি বিশেষ ফজিলত হলো জান্নাতবাসীদের জন্য এটি মহা আনন্দের দিন। জান্নাতে প্রতি জুমাবারে বিপুল প্রাপ্তির সমাহার ঘটবে। আল্লাহ তাআলার বিশেষ ব্যবস্থাপনায় নবী-রাসুল, নেককার বান্দাদের মিলন-উৎসব হবে। এর মধ্যে আল্লাহ তাআলার দিদার লাভ সবচেয়ে বড় নেয়ামত।

জিলকদ মাসের ফজিলত ও আমল

জিলকদ মাসের ফজিলত ও আমল

টানা চারটি ইবাদতের মাস (রজব, শাবান, রমজান ও শাওয়াল) -এর পরে আসে হিজরি ক্যালেন্ডারের এগারোতম মাস জিলকদ। ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ হজের তিন মাসের (শাওয়াল, জিলকদ, জিলহজ) একটি এই মাস।

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

শাওয়ালের ছয়টি রোজার মাধ্যমে রমজানের রোজার শুকরিয়া আদায় করা হয়। যখন কোনো বান্দার আমল আল্লাহ তাআলা কবুল করেন, তখন তাকে অন্য নেক আমলের তাওফিক দেন।

লাইলাতুল বরাতের ইবাদতের ফজিলত

লাইলাতুল বরাতের ইবাদতের ফজিলত

পবিত্র লাইলাতুল বরাত এক মহিমান্বিত রাত। ১৫ শাবান অর্থাৎ শাবানের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত সম্পর্কে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনেক হাদিস রয়েছে। এ বরকতময় রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটানো উত্তম। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি পাঁচটি রাত জেগে থাকবে তার জন্য জান্নাত অবধারিত হয়ে যাবে।

ওমরাহর পার্থিব ও অপার্থিব উপকার

ওমরাহর পার্থিব ও অপার্থিব উপকার

হজ ও ওমরাহর ফজিলত অপরিসীম। হজের সময়টা নির্দিষ্ট কিছুদিন হলেও বছরের যেকোনো সময় ওমরাহ করা যায়। তবে হজের নির্ধারিত বিশেষ সময়ে (৮ জিলহজ থেকে ১২ জিলহজ পর্যন্ত পাঁচ দিন) ওমরাহ পালন করা বিধেয় নয়; এই পাঁচ দিন ছাড়া বছরের যেকোনো দিন যেকোনো সময় ওমরাহ পালন করা যায়।