হাইপোটেনশন, নিম্ন রক্তচাপ নামেও পরিচিত। হাইপোটেনশন এমন একটি অবস্থাকে বোঝায় যেখানে ধমনির দেয়ালের বিরুদ্ধে রক্তের শক্তি স্বাভাবিকের চেয়ে কম। ৯০-৬০ মিলিমিটার অব মার্কারির নিচে থাকা একটি রিডিং সাধারণত কম বলে মনে করা হয়।
করণীয়
গুনাহ মানুষের অন্তরে মরিচা ফেলে। ফলে মানুষের অন্তর পাপপ্রবণ হয়ে ওঠে। ইবাদতে অনিহা সৃষ্টি হয়। ভালো কাজে অবহেলা বাড়ে, মন্দ কাজে প্রবল আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
গরমে প্রচুর পানি পান করুন এবং নিজেকে হাইড্রেটেড রাখতে বাড়িতে এবং ভ্রমণের সময় ডাবের পানি এবং লেবুর শরবত পান করুন। সারা দিনে কমপক্ষে ১০-১২ গ্লাস তরল পান করুন।
হজ ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম। হজ ঐক্যের প্রতীক। হজের মাধ্যমে মুসলমানরা ভ্রাতৃত্ব ও ঐক্যের শিক্ষা লাভ করেন। পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে কাবা প্রাঙ্গণে ছুটে আসা মুসলমানদের মধ্যে বর্ণ ও ভাষার ভেদাভেদ নেই।
নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল হাজ্জু আরাফাহ বা আরাফাই হজ। ঐতিহাসিক আরাফাতের ময়দানে ৯ জিলহজ সূর্যাস্ত পর্যন্ত অবস্থান করাই হলো হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা।
প্রাকৃতিক দুর্যোগের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার বান্দার পরীক্ষা নেন। আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেছেন, মানুষের কৃতকর্মের দরুন স্থলে ও সমুদ্রে ফাসাদ প্রকাশ পায়। যার ফলে আল্লাহ তাদের কতিপয় কৃতকর্মের স্বাদ তাদের আস্বাদন করান, যাতে তারা (আল্লাহর পথে) ফিরে আসে। (সুরা রুম, আয়াত-৪১)
মৃত্যু অনিবার্য। অনিবার্য এই মৃত্যুর ডাকে সবাই সাড়া দেবে। পাড়ি জমাবে দুনিয়ার ওপারে। সাড়া না দিয়ে কেউ পার পাবে না।
কম-বেশি অনেকেই প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার সমস্যায় ভোগেন। এমনটা হলে প্রস্রাবের সময় হালকা ব্যথা বা অস্বস্তি অনুভূত হয়। বিশেষত যারা কম পানি পান করেন তারা এই সমস্যায় বেশি ভোগেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি কোনো রোগ নয় বরং রোগের উপসর্গ।
প্রচণ্ড শীতে কাবু হয়ে পড়ছে মানুষ। রাতে কুয়াশা বৃষ্টি পড়ে। ঘন কুয়াশা আর মৃদু শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে জন জীবন। বিভিন্ন এলাকার মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে। প্রয়োজন ছাড়া লোকজন বাড়ির বাইরে বেরও হচ্ছে না।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অতি প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ বস্তু হাতে থাকা মোবাইল ফোন। যা আমাদের জীবনকে সহজ, সুন্দর ও ঝামেলামুক্ত করেছে।