ঋতু বদলের পরিক্রমায় শীত গিয়ে এসেছে বসন্ত। বাড়তে শুরু করেছে ঘরের তাপমাত্রা। তাই তাপ সহনীয় রাখতে প্রয়োজন হচ্ছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের।
শীতে
শেষ হতে চলেছে শীত। এর মাঝেও উত্তরে হাওয়া মাঝেমধ্যে শীতের জানান দিচ্ছে।
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা বেড়ে কমেছে শীতের তীব্রতা। তাতে জনজীবনে ফিরেছে স্বস্তি। মঙ্গলবার সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ভোর ৬টায় একই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলেও পঞ্চগড়ে শীতের প্রকোপ এখনো কমেনি। বৃহস্পতিবার তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন ১০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
খুলনায় শীতের মধ্যে মুষলধারে বৃষ্টিতে জনজীবনে দুর্ভোগ নেমে এসেছে। বিশেষ করে স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অভিভাবকরা।
কুড়িগ্রামে তীব্র শীতে যখন সবার নাকাল অবস্থা তখন এক ঝলক রোদে যেন সবার মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। গত দুদিনে তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ৫ এবং ৭ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহওয়ার এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলমান টানা কনকনে শৈত্যপ্রবাহের বিস্তৃতি আজ মঙ্গলবার কমে আসতে পারে। দেশের বেশির ভাগ জেলার তাপমাত্রার উন্নতি হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।
ঘন কুয়াশা ও কনকনে ঠান্ডা বাতাসের সঙ্গে মৃদু শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে গাইবান্ধার মানুষ।রোববার (২৮ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় গাইবান্ধায় ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
শীতের সকালে আড়মোড়া ভেঙে আর উঠতে মনে চায় না যেন। যতটুকু বেশি সময় কম্বলের মধ্যে থাকা যায়, ততটুকুই লাভ যেন। তবু ব্যস্ততার কারণে উঠে পড়তেই হয়। অনেক সময় শীতের তীব্রতার কারণে আমরাও আরামের ঘুমে তলিয়ে যাই।
শীতে কাপছে দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলা চুয়াডাঙ্গা। হাড়কাপানো শীতে নাজেহাল জেলার খেটে খাওয়া মানুষেরা।