যশোরে কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। মানুষ জরুরি কোন কাজ ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না।
তাপমাত্র
আবারও মাঝারি শৈত্যপ্রবাহের কবলে পড়েছে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। মঙ্গলবার ভোর ৬টায় ৭ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে।
মাঘের শীতে কাঁপছে দেশ। মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি। এছাড়া মেহেরপুর ও সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়িতে তাপমাত্রা ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি।
রাজধানী ঢাকা আজ অনেক বেলা পর্যন্ত কুয়াশার চাদরে ঢাকা ছিল। সূর্য উঁকি দিলেও কুয়াশার কাটাতে পারেনি সেভাবে। ফলে শীত জেঁকে ধরেছে। মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড গড়েছে ঢাকা।
তাপমাত্রা অস্বাভাবিক কমে যাওয়ায় ঈশ্বরদীতে মাধ্যমিক স্কুল, মাদরাসা ও প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে গতকালের তুলনায় তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও কমেনি শীতের তীব্রতা। গত কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রা ৯ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে ওঠানামা করলেও আজ ১০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
নওগাঁর ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে চলেছে। মাঘের শুরুতে ঘনকুয়াশার সঙ্গে হাড় কাঁপানো কনকনে ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবী, ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষ। কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে পথঘাট।
চুয়াডাঙ্গায় বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, সাথে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। আজ সকাল ৭টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে কনকনে শীতে তাপমাত্রা ১০ দশমিক ০ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
কুড়িগ্রামে গত দুদিন ধরে কিছুটা তাপমাত্রা বাড়লেও প্রচন্ড শীতে ঠান্ডার প্রকোপ কমেনি। হাড় কাঁপানো শীতে নাজেহাল জেলাবাসী।শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকালে স্থানীয় আবহাওয়া অফিস জানায়, জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে যা গত দুই দিনের চেয়ে আরও ২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়েছে।