দিনের শুরুতে এমন খাবার খাওয়া উচিত যা মস্তিষ্ক রাখবে তরতাজা। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে, উন্নতমানের পুষ্টিকর সকালের নাশতা সারা দিনের কর্মক্ষমতা এমনকি মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতেও ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
পুষ্টি
আনারস শুধু যে খেতেই সুস্বাদু, তা কিন্তু নয়। আনারস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, সেই সঙ্গে হজম শক্তি বাড়ায়, হাড় শক্ত করে, প্রদাহ জনিত সমস্যা দূর করে, ঠাণ্ডা লাগা এবং কাশিতেও দারুণ উপকারী ভূমিকা নেয়। এমনকি অতিরিক্ত ওজন কমাতেও আনারস সাহায্য করে।
শারীরিক শক্তি বর্ধনের জন্য পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ জরুরি। এর পাশাপাশি ব্যায়াম ও শরীরচর্চারও বিশেষ প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এ জন্য শারীরিক পরিশ্রম, সাঁতার কিংবা কুস্তিগিরি কৌশল রপ্ত করা প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে। একই ধারাবাহিকতা ছিল নবী-সাহাবির যুগেও। পবিত্র কোরআনে মুমিনদের দৈহিক ও সামরিক শক্তির অনুশীলন করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। (সুরা : আনফাল, আয়াত : ৬০)
চানাচুর বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয় একটি খাবার। সামনে পেলে মুখে না দিয়ে থাকা যায় না। আবার অনেকে আছেন একবার খাওয়া শুরু করলে থামতে পারেন না। কিন্তু চিন্তা করুন তো কাচকি মাছের চানাচুর।
বাজারে দু’রকম রঙের ডিম পাওয়া যায়। সাদা আর বাদামি। অনেকেই ভাবেন যে কোন ডিম কিনবেন! বলা হয়, বাদামি ডিমের গুণ বেশি। তাই অনেকেই হাল্কা বাদামি বর্ণের ডিম কিনে থাকেন।
ফল মানেই পুষ্টির আধার। তবে কিছু ফলের খোসাতেই আছে এমন পুষ্টি, যা ওটার ভেতরেও নেই।
মৌসুমি ফলের মধ্যে বেশ পুষ্টিকর পেয়ারা। এতে ক্যালরি কম, ফাইবার বেশি। সরাসরি খাওয়া হোক আর চাটনি বানিয়ে খান, পেয়ারার উপকার অনেক। এমনকি এর পাতারও আছে ওষুধি গুণ।
বর্ষার দিনে কার না খিচুড়ি খেতে ভাল লাগে না। প্রায় সব বয়সি মানুষের কাছে খুব একটি জনপ্রিয় খাবার খিচুড়ি। বর্ষার দিনে গরম গরম খিচুড়ি আর বেগুন ভাষি খেতে ভারি মজা
ইয়েমেনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাজিব আল-কুব্বাত জানিয়েছেন, দেশটিতে প্রতি পাঁচ মিনিটে অন্তত একটি শিশু মারা যাচ্ছে। এছাড়া, দেশের মোট হাসপাতালের শতকরা ৫০ ভাগ অর্থাৎ অর্ধেক হাসপাতালে সেবা দেয়ার মতো ব্যবস্থা এখন আর নেই। সৌদি নেতৃত্বাধীন কথিত আরব জোটের আগ্রাসন ও অবরোধের কারণে দেশটিতে এই অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। সৌদি জোটের আগ্রাসনের কারণে ইয়েমেনের মোট ৫২৭টি হাসপাতাল সম্পূর্ণ কিংবা আংশিক ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে।
আজকের শিশু আগামী দিনের অবিষ্যত। তাই আগামীর ভবিষ্যতের দিকে নজর রাখতে হবে। যাতে একটি শিশু যথার্থভাবে বেড়ে উঠতে পারে। একজন শিশু কেবলমাত্র পড়াশোনায় ভালো হলেই চলবে না। তার শারীরিক বৃদ্ধি বা যথার্থভাবে তার শরীরের গঠন ঠিকভাবে হচ্ছে কিনা সে দিকে বাবা-মার নজর দিতে হবে।