ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৮০৬ জন। করোনা প্রাণ কেড়েছে ৯ জনের। সুস্থতার হার ৯৮.০৪ শতাংশ। স্বাস্থ্যদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ৮৯ জন দার্জিলিংয়ের। অর্থাৎ দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে ফের প্রথম স্থানে ওই জেলা।
পশ্চিমবঙ্গ
তৃতীয় ঢেউ আসন্ন। ভ্যাকসিনের সংকট। এত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও করোনাযুদ্ধে এগোচ্ছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। কমছে দৈনিক সংক্রমণ, মৃত্যুর হার। স্বাস্থ্যদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা ভাইরাসে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৭৩০ জন। শুক্রবার এই সংখ্যা ছিল ৮০০র বেশি।
এক শ’তে এক শ’। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এটাই এখন মাধ্যমিকের বাস্তবতা। এই প্রথম মাধ্যমিক পরীক্ষায় ১০০ শতাংশ ছাত্রছাত্রী পাস করলো। একজনও অকৃতকার্য হয়নি। প্রথম শ্রেণীতে পাসের সংখ্যা ৯০ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় এক ধাক্কায় অনেকটা কমেছে সংক্রমণ। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৮০১ জন। যা আগের দিনের তুলনায় অনেকটাই কম।
ফের সামান্য বাড়ল পশ্চিমবঙ্গের দৈনিক পজিটিভিট রেট। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৮৯১ জন। আগের দিন সংখ্যাটা ছিল সাড়ে আটশোর কম। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে সুস্থতার হারও। একদিনে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১২ জনের।
করোনা সংক্রমণ অনেকটাই কমে এসেছে ভারতে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে। গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছেন ৮৩১ জন রাজ্যবাসী। পজিটিভিটি রেট করে ১.৫০ শতাংশ। যা নিঃসন্দেহে সুখবর। একদিনে করোনায় মারা গেছেন ১৪ জন।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে করোনা সংক্রমণ নিম্নমুখী। তবে এই পরিস্থিতিতে আবার রাজ্যে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১৭ জন। যা আগের দিনের তুলনায় খানিকটা বেশি। একদিনে নতুন করে করোনা থাবা বসিয়েছে ৮৬৩ জন রাজ্যবাসীর শরীরে।
ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ । গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ৮৮৫ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় সংখ্যাটা বেশ কিছু কম। নিম্নমুখী মৃত্যুও।
আগের দিন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দৈনিক সংক্রমণ পৌঁছে গিয়েছিল হাজারের দোরগোড়ায়। যা নতুন করে উদ্বেগ বাড়িয়েছিল রাজ্যবাসীর। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় ফের নিম্নমুখী কোভিড চিত্র। একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কমেছে মৃত্যুও। তবে ঊর্ধ্বমুখী সুস্থতা। যা নিঃসন্দেহে আশার আলো।
ভারতে আবারও চোখ রাঙাচ্ছে করোনা সংক্রমণ। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে দৈনিক কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা এক হাজার ছুঁইছুঁই। মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের। তবে আশার আলো জাগিয়ে একদিনে বাংলায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১,৩৩৬ জন।