ভারতে আবারও বাড়ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। একদিনে দেশটিতে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৬ জন। নতুন করে করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন ৮ হাজারের বেশি। এ অবস্থায় বেশ কয়েকটি রাজ্যে নেয়া হয়েছে বাড়তি সর্তকতা। বাধ্যতামূলক করা হয়েছে মাস্ক পরা।
- গাইবান্ধায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালকের মৃত্যু
- * * * *
- বান্দরবানের লামায় রাইফেলসহ যুবক গ্রেপ্তার
- * * * *
- মুজিবনগরে ২ চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ, আহত ১৩
- * * * *
- ধান খেতে পানি দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
- * * * *
- গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শুরু আজ, তাপপ্রবাহ ঘিরে বিশেষ ব্যবস্থা
- * * * *
করোনা
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। আর এ সময়ে নতুন করে ৬২০ জনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় সাতজনের মৃত্যু হয়েছে।এই সময়ে নতুন শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৬১১ জন নতুন রোগী।
ভারতের দৈনিক করোনা লেখচিত্রে সামান্য স্বস্তি। শনিবারের তুলনায় রোববার প্রায় এক হাজার কমল সংক্রমণ। যদিও আগের দিনের থেকে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা সামান্য বেড়েছে।
ভারতের কোভিড পরিসংখ্যানে ফের কাঁটা। গত বেশ কয়েক দিন ধরে ফের চোখ রাঙাচ্ছে ভাইরাসটি। আর সপ্তাহের প্রথম দিনও সেই পরিসংখ্যানে বিশেষ সুখবর নেই। বাড়ছে অ্যাকটিভ কেস, পজিটিভিটি রেট। এমনকী ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতের সংখ্যাও বাড়ল খানিকটা।
নতুন করে করোনা আতঙ্কে চীন। তবে এ ভাইরাসের বিরুদ্ধে ক্রমেই সাফল্যের পথে ভারত। ৩১ মার্চ মধ্যরাত থেকে ভারতে উঠে গেছে প্রায় সবধরনের কোভিডবিধি। একাধিক রাজ্যে আবার মাস্কও আর বাধ্যতামূলক নয়। যদিও সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এলেও এখনো খানিকটা চিন্তায় রাখছে মৃত্যুহার। তবে স্বস্তি দিয়ে কমছে অ্যাকটিভ কেসও।
ঠিক যখন মনে হচ্ছিল, ভারতের সার্বিক করোনা পরিসংখ্যান এখন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে। তখনই নতুন করে চিন্তা বাড়ানো শুরু করল দৈনিক মৃতের সংখ্যা। দিন কয়েক আগে যে সংখ্যাটা ৩৩-এ নেমে গিয়েছিল, সেটাই ফের বেড়ে পৌঁছে গেল দেড় শ’র আশপাশে।
করোনার বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স' নীতি চীনের৷ বিশ্বে প্রথম সেই দেশে কোভিড-১৯-এর সংক্রমণ ধরা পড়ার পরই এই নীতি ঘোষণা করেছিল সরকার৷ ফলে একটা সময় স্বস্তি ফিরতে শুরু করে পুরো দেশে৷
ভারতে কোভিড আক্রান্ত হয়ে কতজন মারা গেছে? সরকারি হিসাব যা বলছে, তাকে প্রশ্নের মুখে ফেলে দিলো ল্যানসেট পত্রিকার রিপোর্ট। এই জার্নালে দাবি করা হয়েছে, সরকারি খাতায়কলমে ভারতে যতজন কোভিড আক্রান্তের মৃত্যুর কথা বলা হয়েছে, আসল সংখ্যাটি তার চেয়ে আটগুণ বেশি।
টিকাকরণের উচ্চহার এবং সচেতনতার সুফল পাচ্ছে ভারত। দেখতে দেখতে ভারতের দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যাটা নেমে এল ২০ হাজারেরও নিচে। একেবারে তলানিতে ভারতের দৈনিক পজিটিভিটি রেট। তবে, এসব স্বস্তির মধ্যেও রয়েছে চিন্তার খবর। হঠাৎ করেই এদিন ঊর্ধ্বমুখী দেশের দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা।